০২:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মাইলস্টোন ট্রাজেডি : ঝরে গেল আয়মান নামে ১০ বছরের আরও একটি ফুল

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী আয়মান (১০) মারা গেছে।

শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ফিমেল হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এফএইচডিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

আয়মানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত জাতীয় বার্ণের ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ২১ জুলাই সকালে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনের ওপর বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার সময় প্রতিষ্ঠানটির চলমান ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন বহু শিক্ষার্থী ও শিক্ষক। এ ঘটনায় দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে আসে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজ শুক্রবার সকাল ১০টার হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় মারা গেছে ৩২ জন। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৫১ জন।

যদিও আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছিল। এরপর সেদিন রাতে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। যে কারণে তখন গণমাধ্যমে নিহতের সংখ্যা ৩২ উল্লেখ করা হয়েছিল।

ডিএস./

জনপ্রিয়

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাইলস্টোন ট্রাজেডি : ঝরে গেল আয়মান নামে ১০ বছরের আরও একটি ফুল

প্রকাশিত : ১১:৪৭:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী আয়মান (১০) মারা গেছে।

শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ফিমেল হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এফএইচডিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

আয়মানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত জাতীয় বার্ণের ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ২১ জুলাই সকালে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনের ওপর বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার সময় প্রতিষ্ঠানটির চলমান ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন বহু শিক্ষার্থী ও শিক্ষক। এ ঘটনায় দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে আসে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজ শুক্রবার সকাল ১০টার হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় মারা গেছে ৩২ জন। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৫১ জন।

যদিও আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছিল। এরপর সেদিন রাতে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। যে কারণে তখন গণমাধ্যমে নিহতের সংখ্যা ৩২ উল্লেখ করা হয়েছিল।

ডিএস./