০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। শারদীয় দুর্গোৎসব ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে শনিবার বঙ্গভবনে এক অনুষ্ঠানে এই আহ্বান জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি বলেন, “কোনো ধর্মই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদকে সমর্থন করে না। উগ্রবাদ অসহিঞ্চুতার জন্ম দেয়। সামাজিক শৃঙ্খলা বাধাগ্রস্ত করে। তাই ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিরোধে সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।” হিন্দু স¤প্রদায়কে অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, “দুর্গাপূজা বাঙালি হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। সমাজে অন্যায়, অবিচার, অশুভ ও অসুর শক্তি দমনের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আবহমানকাল ধরে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায় বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপন করে আসছে।” আবদুল হামিদ প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার, ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় তার স্ত্রী রাশিদা খানম উপস্থিত ছিলেন। পরে আমন্ত্রিত অতিথিদের বঙ্গভবনের দরবার হলে আপ্যায়ন করা হয়।

ট্যাগ :

ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

প্রকাশিত : ০৩:১২:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ অক্টোবর ২০১৭

ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। শারদীয় দুর্গোৎসব ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে শনিবার বঙ্গভবনে এক অনুষ্ঠানে এই আহ্বান জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি বলেন, “কোনো ধর্মই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদকে সমর্থন করে না। উগ্রবাদ অসহিঞ্চুতার জন্ম দেয়। সামাজিক শৃঙ্খলা বাধাগ্রস্ত করে। তাই ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিরোধে সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।” হিন্দু স¤প্রদায়কে অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, “দুর্গাপূজা বাঙালি হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। সমাজে অন্যায়, অবিচার, অশুভ ও অসুর শক্তি দমনের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আবহমানকাল ধরে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায় বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপন করে আসছে।” আবদুল হামিদ প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার, ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় তার স্ত্রী রাশিদা খানম উপস্থিত ছিলেন। পরে আমন্ত্রিত অতিথিদের বঙ্গভবনের দরবার হলে আপ্যায়ন করা হয়।