০৬:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

উত্তর কোরিয়ায় পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্রে ধস: নিহত ২০০

উত্তর কোরিয়ার পুঙ্গি-রি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্রে মারাত্মক ধসে ২০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

ব্রিটিশি গণমাধ্যম এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ওই পারমাণবিক মিসাইল পরীক্ষা কেন্দ্রের একটি নির্মাণাধীন অসমাপ্ত সুড়ঙ্গ হঠাৎ ভেঙে পড়লে ঘটনাস্থলেই সেখানে কর্মরত একশ’র মতো মানুষ মারা যায়।

ধ্বংসস্তুপে চাপা পড়াদের বাঁচানোর চেষ্টা করতে গিয়ে দ্বিতীয় দফায় সুড়ঙ্গের বাকি অংশ ধসে পড়ে মারা যায় আরও শতাধিক কর্মী।

ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার খবর মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সাড়ে ৩টার দিকে প্রথম প্রচার করে জাপানের টিভি আসাহি। তবে ঠিক কখন সুড়ঙ্গটি ধসে পড়েছিল তা নিশ্চিত করতে পারেনি সেই টিভি চ্যানেল।

এই পুঙ্গি-রি থেকেই গত ৩ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাটি চালিয়েছিল নর্থ কোরিয়া। ওই সময় একশ’ কিলোটন ওজনের বিশাল একটি বোমা পরীক্ষা করা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে বোমাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের হিরোশিমায় বিস্ফোরিত পারমাণবিক বোমার চেয়ে সাতগুণ বেশি শক্তিশালী।

৩ সেপ্টেম্বরের পরীক্ষাটি পার্বত্য অঞ্চলে নির্মিত ওই পরীক্ষা কেন্দ্রের স্থাপনাকে অনেক বেশি নড়বড়ে করে দিয়েছিল বলে মনে করা হয়। বিদেশি বিশেষজ্ঞরা তাই আগে থেকেই এমন একটি ধসের আশঙ্কা করছিলেন।

ট্যাগ :

উত্তর কোরিয়ায় পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্রে ধস: নিহত ২০০

প্রকাশিত : ০৬:১০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৭

উত্তর কোরিয়ার পুঙ্গি-রি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্রে মারাত্মক ধসে ২০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

ব্রিটিশি গণমাধ্যম এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ওই পারমাণবিক মিসাইল পরীক্ষা কেন্দ্রের একটি নির্মাণাধীন অসমাপ্ত সুড়ঙ্গ হঠাৎ ভেঙে পড়লে ঘটনাস্থলেই সেখানে কর্মরত একশ’র মতো মানুষ মারা যায়।

ধ্বংসস্তুপে চাপা পড়াদের বাঁচানোর চেষ্টা করতে গিয়ে দ্বিতীয় দফায় সুড়ঙ্গের বাকি অংশ ধসে পড়ে মারা যায় আরও শতাধিক কর্মী।

ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার খবর মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সাড়ে ৩টার দিকে প্রথম প্রচার করে জাপানের টিভি আসাহি। তবে ঠিক কখন সুড়ঙ্গটি ধসে পড়েছিল তা নিশ্চিত করতে পারেনি সেই টিভি চ্যানেল।

এই পুঙ্গি-রি থেকেই গত ৩ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠ পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষাটি চালিয়েছিল নর্থ কোরিয়া। ওই সময় একশ’ কিলোটন ওজনের বিশাল একটি বোমা পরীক্ষা করা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে বোমাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের হিরোশিমায় বিস্ফোরিত পারমাণবিক বোমার চেয়ে সাতগুণ বেশি শক্তিশালী।

৩ সেপ্টেম্বরের পরীক্ষাটি পার্বত্য অঞ্চলে নির্মিত ওই পরীক্ষা কেন্দ্রের স্থাপনাকে অনেক বেশি নড়বড়ে করে দিয়েছিল বলে মনে করা হয়। বিদেশি বিশেষজ্ঞরা তাই আগে থেকেই এমন একটি ধসের আশঙ্কা করছিলেন।