১১:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

করোনার প্রভাবে বিশ্ববাজারে কমেই যাচ্ছে তেলের দাম

ছবি : সংগৃহীত

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেই যাচ্ছে। গত শুক্রবার টানা ষষ্ঠ দিনের মতো বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে। এর মধ্য দিয়ে এক বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে দাম সর্বনিম্নে পৌঁছায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়ায় বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমছে। চাহিদা কমায় দামে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এখন দাঁড়িয়েছে ব্যারেল প্রতি ৪৯ দশমিক ৮৯ ডলার। গত সপ্তাহে এটি কমেছে প্রায় ১৪ শতাংশ, যা ২০১৬ সালের পর সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক দরপতন।

চীনের হুবেই প্রদেশ থেকে উৎপত্তি হওয়া করোনাভাইরাস এখন বিশ্বের তিনটি মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে।

করোনারভাইরাসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে চীনের উৎপাদন খাত। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শনিবার প্রকাশিত চীনের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারিতে দেশটির উৎপাদন কার্যক্রম রেকর্ড পরিমাণ কমেছে। বিশ্লেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, প্রথম প্রান্তিকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির প্রবৃদ্ধিতে বড় ধরনের আঘাত আসতে পারে। গতকালের সরকারি তথ্যও যেন সেদিকই ইঙ্গিত দিচ্ছে।

ফেব্রুয়ারিতে চীনের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স (পিএমআই) ৩৫ দশমিক ৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই সূচকটি চীনের উৎপাদন কার্যক্রমের মূল অবস্থা নির্দেশ করে। ২০০৫ সাল থেকে এটি নির্ধারণ করা শুরু করে চীন। পিএমআই ৫০ পয়েন্টের নিচে থাকলে তা সংকোচন এবং ওপরে থাকলে সম্প্রসারণ নির্দেশ করে। জানুয়ারিতে এটি ৫০ পয়েন্টের নিচে নেমে আসে। ফেব্রুয়ারিতে অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ আরিফ

করোনার প্রভাবে বিশ্ববাজারে কমেই যাচ্ছে তেলের দাম

প্রকাশিত : ০৪:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০২০

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেই যাচ্ছে। গত শুক্রবার টানা ষষ্ঠ দিনের মতো বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে। এর মধ্য দিয়ে এক বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে দাম সর্বনিম্নে পৌঁছায়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়ায় বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমছে। চাহিদা কমায় দামে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এখন দাঁড়িয়েছে ব্যারেল প্রতি ৪৯ দশমিক ৮৯ ডলার। গত সপ্তাহে এটি কমেছে প্রায় ১৪ শতাংশ, যা ২০১৬ সালের পর সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক দরপতন।

চীনের হুবেই প্রদেশ থেকে উৎপত্তি হওয়া করোনাভাইরাস এখন বিশ্বের তিনটি মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে।

করোনারভাইরাসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে চীনের উৎপাদন খাত। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শনিবার প্রকাশিত চীনের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারিতে দেশটির উৎপাদন কার্যক্রম রেকর্ড পরিমাণ কমেছে। বিশ্লেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, প্রথম প্রান্তিকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির প্রবৃদ্ধিতে বড় ধরনের আঘাত আসতে পারে। গতকালের সরকারি তথ্যও যেন সেদিকই ইঙ্গিত দিচ্ছে।

ফেব্রুয়ারিতে চীনের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স (পিএমআই) ৩৫ দশমিক ৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এই সূচকটি চীনের উৎপাদন কার্যক্রমের মূল অবস্থা নির্দেশ করে। ২০০৫ সাল থেকে এটি নির্ধারণ করা শুরু করে চীন। পিএমআই ৫০ পয়েন্টের নিচে থাকলে তা সংকোচন এবং ওপরে থাকলে সম্প্রসারণ নির্দেশ করে। জানুয়ারিতে এটি ৫০ পয়েন্টের নিচে নেমে আসে। ফেব্রুয়ারিতে অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ আরিফ