মজনু বয়স ৪২। মালয়েশিয়ায় ছিলেন দীর্ঘদিন। চলতি বছরে দেশে ফিরে আসেন তিনি। প্রবাস জীবনে ভাগ্য বদল করতে না পারলেও সে দেশ থেকে স্বাবলম্বী হওয়ার কৌশল রপ্ত করে দেশে ফিরে তার বাস্তব রুপ দিতে শুরু করেছেন।
২০ টি ছাগল দিয়ে খামার শুরু করলেও এখন আছে ১৪ টি। বাকি ৬ টি মারা গেছে। তবুও আশাবাদী তাই ১০০ ছাগল পালনের জন্য খামার নির্মাণ করেছেন।
তিনি এ প্রতিবেদক কে জানিয়েছেন আমাদের দেশের শ্রমিকরা বিভিন্ন পশু পাখির খামারে প্রবাসী জীবন কাটাচ্ছে। সেখানে ৪০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা বেতন পান।
খামারের মালিক যদি লাভবান হতে পারে তাহলে আমরা কেন প্রবাসে পড়ে থাকবো। আমার বাংলার মাটিতে যুগোপযোগী পরিবেশ ও প্রকৃতির খাবার রয়েছে।
তাই দেশে ফিরে স্বাধীন জীবন যাপনের জন্য ছাগলের খামার পরিচলনা করে পরিবার পরিজন নিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভাব।
তিনি আরও বলেন উদ্যোক্তা হয়ে সফল হবোই হবো। তাঁর বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার রামেরডাঙ্গা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মতিয়ার রহমান।