১০:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমরসহ ১৬টি নদ-নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে কুড়িগ্রামে। গত ২৪ ঘন্টায় সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি ৩৮ সেন্টিমিটার, নুনখাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি ১৪ সেন্টিমিটার এবং কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি ৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।
পানি বাড়ায় যাত্রাপুর, নুনখাওয়া, নারায়ণপুর ও সাহেবের আলগা ইউনিয়নের অন্তত ৩০টি চরে পানি ঢুকে পড়েছে। তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চলের  উঠতি ফসল বাদাম, তিল, কাউন, পাটসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি ক্ষেত। পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে দেখা দিয়েছে নদ-নদীর ভাঙ্গন।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আরিফুল ইসলাম বলেন, কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাসের ২৮ ও ২৯ তারিখ এবং জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। তখন ব্রহ্মপুত্রের অববাহিকার চিলমারী, উলিপুর, রৌমারী, রাজিবপুর উপজেলা ও নাগেশ্বরীর কিছু অংশ বন্যা কবলিত হয়ে পড়তে পারে। আর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে নদী ভাঙ্গনের মাত্রা কিছুটা কমেছে। কিছু কিছু ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় আমরা জরুরী ভিত্তিতে কাজ অব্যাহত রেখেছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান

 

বিএফআইইউ প্রধানের ‘ভিডিও ফাঁস’ বিশেষজ্ঞদের দাবি এআই দারা নির্মিত ষড়যন্ত্র

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

প্রকাশিত : ০৭:০৪:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন ২০২০

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা, দুধকুমরসহ ১৬টি নদ-নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে কুড়িগ্রামে। গত ২৪ ঘন্টায় সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি ৩৮ সেন্টিমিটার, নুনখাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি ১৪ সেন্টিমিটার এবং কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি ৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।
পানি বাড়ায় যাত্রাপুর, নুনখাওয়া, নারায়ণপুর ও সাহেবের আলগা ইউনিয়নের অন্তত ৩০টি চরে পানি ঢুকে পড়েছে। তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চলের  উঠতি ফসল বাদাম, তিল, কাউন, পাটসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি ক্ষেত। পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে দেখা দিয়েছে নদ-নদীর ভাঙ্গন।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আরিফুল ইসলাম বলেন, কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাসের ২৮ ও ২৯ তারিখ এবং জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। তখন ব্রহ্মপুত্রের অববাহিকার চিলমারী, উলিপুর, রৌমারী, রাজিবপুর উপজেলা ও নাগেশ্বরীর কিছু অংশ বন্যা কবলিত হয়ে পড়তে পারে। আর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে নদী ভাঙ্গনের মাত্রা কিছুটা কমেছে। কিছু কিছু ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় আমরা জরুরী ভিত্তিতে কাজ অব্যাহত রেখেছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান