০৭:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

বিসিবির সভাপতি পাপনের অস্ত্রোপচার সফল

সুচিকিৎসার উদ্দেশে প্রোস্টেট জনিত জটিলতা নিয়ে লন্ডনে গেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী বুধবার সাড়ে ১১টায় তার সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। এই মুহূর্তে বিসিবি সভাপতি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন, মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস।

জালাল ইউনুস বলেছেন, ‘সফলভাবে বোর্ড সভাপতির অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। এই মুহূর্তে তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। তার সঙ্গে আমাদের আরেক পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকও আছেন। মল্লিক জানিয়েছেন, অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। চিন্তার কোনও কারণ নেই।’

গত ২১ জুন ইংল্যান্ডের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন নাজমুল। কিন্তু করোনার কারণে এতদিন অস্ত্রোপচার করাতে পারেননি। বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে যাওয়ার পর বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন ৫ জুলাই পর্যন্ত। এর পরেই শুরু হয় তার চিকিৎসা। সব প্রক্রিয়া শেষে বুধবার রাতে তাকে চিকিৎসকের ছুরির নিচে যেতে হয়।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে বিসিবি সভাপতি দেশের ক্রিকেটার, সাধারণ মানুষ এবং ক্রিকেটের বাইরের অ্যাথলেটদের পাশে ছিলেন। গণমাধ্যমেও তার কমবেশি উপস্থিতি ছিল। শেষবার গত ২০ মে ক্রিকেট নিয়ে কথা বলেছেন তিনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে। সেদিন তিনি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের হাতে দেশের ২৩টি ফেডারেশনের অসহায় ক্রীড়াবিদদের জন্য ৫০ লাখ ১০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

২০ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা, উন্নয়ন প্রকল্প আলোচনা

বিসিবির সভাপতি পাপনের অস্ত্রোপচার সফল

প্রকাশিত : ০৬:৪৫:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জুলাই ২০২০

সুচিকিৎসার উদ্দেশে প্রোস্টেট জনিত জটিলতা নিয়ে লন্ডনে গেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী বুধবার সাড়ে ১১টায় তার সফল অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। এই মুহূর্তে বিসিবি সভাপতি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন, মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস।

জালাল ইউনুস বলেছেন, ‘সফলভাবে বোর্ড সভাপতির অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। এই মুহূর্তে তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। তার সঙ্গে আমাদের আরেক পরিচালক ইসমাইল হায়দার মল্লিকও আছেন। মল্লিক জানিয়েছেন, অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। চিন্তার কোনও কারণ নেই।’

গত ২১ জুন ইংল্যান্ডের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন নাজমুল। কিন্তু করোনার কারণে এতদিন অস্ত্রোপচার করাতে পারেননি। বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে যাওয়ার পর বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন ৫ জুলাই পর্যন্ত। এর পরেই শুরু হয় তার চিকিৎসা। সব প্রক্রিয়া শেষে বুধবার রাতে তাকে চিকিৎসকের ছুরির নিচে যেতে হয়।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে বিসিবি সভাপতি দেশের ক্রিকেটার, সাধারণ মানুষ এবং ক্রিকেটের বাইরের অ্যাথলেটদের পাশে ছিলেন। গণমাধ্যমেও তার কমবেশি উপস্থিতি ছিল। শেষবার গত ২০ মে ক্রিকেট নিয়ে কথা বলেছেন তিনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে। সেদিন তিনি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের হাতে দেশের ২৩টি ফেডারেশনের অসহায় ক্রীড়াবিদদের জন্য ৫০ লাখ ১০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার