০৫:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫

যে কারণে আইসিসিতে অভিযোগ করেননি ফারুক আহমেদ

গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিসিবি সভাপতি হিসেবে নাজমুল হাসান পাপনের স্থলাভিষিক্ত হন ফারুক আহমেদ। তবে বিতর্কিত বিপিএলসহ নানা ইস্যুতে কয়েকমাস আগে ফারুককে অপসারণ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

এ ঘটনার পর ফারুক হুমকি দিয়েছিলেন, আইসিসির কাছে অভিযোগ জানাবেন। তবে শেষ পর্যন্ত সেই পথে হাঁটেননি জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক ও সাবেক প্রধান নির্বাচক। এ নিয়ে এতদিন চুপ থাকলেও এবার মুখ খুলেছেন তিনি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ফারুক বলেন, ওই সময় ক্ষোভে বলেছিলাম আইসিসিতে অভিযোগ করব। কিন্তু কয়েকদিন ভেবে দেখলাম, এতে দেশের ক্রিকেটের ক্ষতি হতে পারে। আইসিসি বিষয়টি আমলে নিলে জিম্বাবুয়ে ও শ্রীলঙ্কার মতো শাস্তি পেতে পারত বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, যে কাগজপত্রের মাধ্যমে আমাকে অপসারণ করা হয়, তা অনিয়মপূর্ণ ছিল। ‘যদি সেই অনিয়মগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করে আইসিসিতে পাঠাতাম, অবশ্যই তারা ব্যবস্থা নিত। কিন্তু আমি দেশের ক্রিকেটের ক্ষতির কথা ভেবে তা করিনি।

তিনি আরও বলেন, আমার মনে হয়েছে রিট করাই যথেষ্ট। আইসিসিতে গেলে ব্যাপারটা আরও গুরুতর হয়ে যেত। দেশের ক্রিকেটের কথা ভেবেই আমি অভিযোগ করিনি।

উল্লেখ্য, ফারুক আহমেদকে অপসারণ করে আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব দিয়েছে ক্রীড়া মন্ত্রাণলয়।

ডিএস./

জনপ্রিয়

গাজীপুর রেড ক্রিসেন্ট নির্বাচন: বিএনপি সমর্থিত বাবুল-টুলু প্যানেলের নিরঙ্কুশ জয়

যে কারণে আইসিসিতে অভিযোগ করেননি ফারুক আহমেদ

প্রকাশিত : ০১:০৮:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫

গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিসিবি সভাপতি হিসেবে নাজমুল হাসান পাপনের স্থলাভিষিক্ত হন ফারুক আহমেদ। তবে বিতর্কিত বিপিএলসহ নানা ইস্যুতে কয়েকমাস আগে ফারুককে অপসারণ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

এ ঘটনার পর ফারুক হুমকি দিয়েছিলেন, আইসিসির কাছে অভিযোগ জানাবেন। তবে শেষ পর্যন্ত সেই পথে হাঁটেননি জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক ও সাবেক প্রধান নির্বাচক। এ নিয়ে এতদিন চুপ থাকলেও এবার মুখ খুলেছেন তিনি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ফারুক বলেন, ওই সময় ক্ষোভে বলেছিলাম আইসিসিতে অভিযোগ করব। কিন্তু কয়েকদিন ভেবে দেখলাম, এতে দেশের ক্রিকেটের ক্ষতি হতে পারে। আইসিসি বিষয়টি আমলে নিলে জিম্বাবুয়ে ও শ্রীলঙ্কার মতো শাস্তি পেতে পারত বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, যে কাগজপত্রের মাধ্যমে আমাকে অপসারণ করা হয়, তা অনিয়মপূর্ণ ছিল। ‘যদি সেই অনিয়মগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করে আইসিসিতে পাঠাতাম, অবশ্যই তারা ব্যবস্থা নিত। কিন্তু আমি দেশের ক্রিকেটের ক্ষতির কথা ভেবে তা করিনি।

তিনি আরও বলেন, আমার মনে হয়েছে রিট করাই যথেষ্ট। আইসিসিতে গেলে ব্যাপারটা আরও গুরুতর হয়ে যেত। দেশের ক্রিকেটের কথা ভেবেই আমি অভিযোগ করিনি।

উল্লেখ্য, ফারুক আহমেদকে অপসারণ করে আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব দিয়েছে ক্রীড়া মন্ত্রাণলয়।

ডিএস./