০৫:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

বেরোবি কর্মচারী খোরশেদের কুশপুত্তলিকা দাহ; স্থায়ী বরখাস্তের দাবি

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মচারী খোরশেদ আলমের কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় অভিযুক্ত কর্মচারীর স্থায়ী বরখাস্তের দাবি জানায় তারা।

বুধবার (২৯ জুলাই) বেলা ১ঃ৩০ টায় পার্কের মোড় সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেইটের সামনে পুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।

জানা যায়, কর্মচারী খোরশেদ আলম তার ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রফাইলে শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের আপত্তিকর,মানহানীকর মন্তব্য করেন। শিক্ষার্থী এবং ক্যাম্পাসে কর্মরত সাংবাদিকদের হকার, পতিতা, কুলাঙ্গার, চাটুকার এমন মন্তব্য করেন। সেই সাথে এই কর্মচারী শিক্ষার্থীদের ঝাড়ু পেটা করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেয়ার হুমকিও দেন।

এর প্রতিবাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাকারিয়া জাকির বলেন, একজন থার্ড ক্লাস (৩য় শ্রেণীর) কর্রচারী হয়ে এভাবে শিক্ষার্থী আর সাংবাদিকদের মানহানীকর মন্তব্য করে। শিক্ষার্থী হিসেবে চরম লজ্জার। তাই তার এই ক্যাম্পাসে কাজ করার জন্য সমস্ত নৈতিক অধিকার সে হারিয়ে ফেলেছে। তাই তার স্থায়ী বরখাস্তের দাবি করছি।

এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এ কে এম মুশফিকুর রহমান বলেন, ৩য় শ্রেনীর কর্মচারী খোরশেদ আলম সামাজিক মাধ্যমে শিক্ষার্থী এবং সাংবাদিকদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। সাধারন শিক্ষার্থী হিসেবে খোরশেদ আলমের কুশপুত্তলিকা আগুন দিয়ে পুরিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছি।

তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে যারা এমন মন্তব্য করে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্রে কুঠার আঘাত করেছে। আমাদের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে তার চাকরিচ্যুত দাবি করছি।

উল্লেখ্য, এসময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে এ প্রতিবাদ জানান

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

 

জনপ্রিয়

বেরোবি কর্মচারী খোরশেদের কুশপুত্তলিকা দাহ; স্থায়ী বরখাস্তের দাবি

প্রকাশিত : ০৬:৪২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) সদ্য নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মচারী খোরশেদ আলমের কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় অভিযুক্ত কর্মচারীর স্থায়ী বরখাস্তের দাবি জানায় তারা।

বুধবার (২৯ জুলাই) বেলা ১ঃ৩০ টায় পার্কের মোড় সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেইটের সামনে পুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।

জানা যায়, কর্মচারী খোরশেদ আলম তার ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রফাইলে শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের আপত্তিকর,মানহানীকর মন্তব্য করেন। শিক্ষার্থী এবং ক্যাম্পাসে কর্মরত সাংবাদিকদের হকার, পতিতা, কুলাঙ্গার, চাটুকার এমন মন্তব্য করেন। সেই সাথে এই কর্মচারী শিক্ষার্থীদের ঝাড়ু পেটা করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেয়ার হুমকিও দেন।

এর প্রতিবাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাকারিয়া জাকির বলেন, একজন থার্ড ক্লাস (৩য় শ্রেণীর) কর্রচারী হয়ে এভাবে শিক্ষার্থী আর সাংবাদিকদের মানহানীকর মন্তব্য করে। শিক্ষার্থী হিসেবে চরম লজ্জার। তাই তার এই ক্যাম্পাসে কাজ করার জন্য সমস্ত নৈতিক অধিকার সে হারিয়ে ফেলেছে। তাই তার স্থায়ী বরখাস্তের দাবি করছি।

এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এ কে এম মুশফিকুর রহমান বলেন, ৩য় শ্রেনীর কর্মচারী খোরশেদ আলম সামাজিক মাধ্যমে শিক্ষার্থী এবং সাংবাদিকদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। সাধারন শিক্ষার্থী হিসেবে খোরশেদ আলমের কুশপুত্তলিকা আগুন দিয়ে পুরিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছি।

তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে যারা এমন মন্তব্য করে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্রে কুঠার আঘাত করেছে। আমাদের দাবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে তার চাকরিচ্যুত দাবি করছি।

উল্লেখ্য, এসময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে এ প্রতিবাদ জানান

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর