১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

ঈদুল আযহার পরই খুলছে দেশের সকল আদালত

দেশের সকল আদালত ঈদুল আযহার পরই খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ফলে করোনা ভাইরাসের কারনে প্রায় ৫ মাস সাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর আবারো সচল হতে যাচ্ছে আদালত অঙ্গন। এই উদ্বোগকে স্বাগত জানিয়ে আদালত স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন আইনজীবী নেতারা। তবে ভার্চূয়াল আদালত বিরোধী আইনজীবীরা বলছেন আইনজীবীদের ক্ষতিপুরন, দুর্নীতি, অনিয়ম বন্ধসহ ৫দফা দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোল চালিয়ে যাবেন সাধারন আইনজীবীরা।

কভিড-১৯ আবির্ভাবের পর গেল মার্চে সরকারি ছুটি ষোষণার পর থেকে বন্ধ দেশের সব আদালতের কার্যক্রম। কিন্তু করোনার বিস্তার বাড়ায় দীর্ঘ হয় এই স্থবিরতা। ফলে সুপ্রিম কোর্টের ফুল সভায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে সীমিত পরিসরে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। যদিও সব আইনজীবীর আদালত সংশ্লীষ্টদের পর্যাপ্ত প্রযু্ক্তিগত সুবিধা না থাকায় সমালোচিত হয় ভার্চুয়াল আদালত।

এই অবস্থায় প্রায় ৫ মাস অতিক্রম হওয়ায় আইনজীবীদের দাবির মুখে ঈদুর আযহার পর দেশের সব আদালত খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বলেন, কারাগার স্পর্শকাতর জায়গা হওয়ায় আসামিদের আদালতে না নেয়ারও সিদ্ধান্ত আসছে।আনিসুল হক, আইনমন্ত্রী। তবে করোনার সংক্রমণ না কমায় বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে আদালতে স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাবস্থা করার দাবি আইনজীবী নেতাদের। আমিন উদ্দীন, সভাপতি, সুপ্রিমকোর্ট বার এ্যাসোসিয়েশন। তবে আদালত না খোলা পর্যন্ত আস্থা রাখতে পারছেন না আন্দোলনকারী আইনজীবীরা।

তাদের দাবি, করনায় ক্ষতিগ্রস্ত আইনজীবীদের ক্ষতিপুরনসহ ৫ দফা দাবি না মানলে আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন তারা। মমতাজ উদ্দীন মেহেদী, আহ্বায়ক, সাধারণ আইনজীবী পরিষদ। গেল ৩১ মে থেকে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে বিচারিক কর্মকাণ্ড শুরু হলেও প্রর্যাপ্ত টেকনিক্যাল সাপোর্ট না থাকায় এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন আইনজীবীরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ প্রান্ত

জনপ্রিয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

ঈদুল আযহার পরই খুলছে দেশের সকল আদালত

প্রকাশিত : ০২:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই ২০২০

দেশের সকল আদালত ঈদুল আযহার পরই খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ফলে করোনা ভাইরাসের কারনে প্রায় ৫ মাস সাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর আবারো সচল হতে যাচ্ছে আদালত অঙ্গন। এই উদ্বোগকে স্বাগত জানিয়ে আদালত স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন আইনজীবী নেতারা। তবে ভার্চূয়াল আদালত বিরোধী আইনজীবীরা বলছেন আইনজীবীদের ক্ষতিপুরন, দুর্নীতি, অনিয়ম বন্ধসহ ৫দফা দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোল চালিয়ে যাবেন সাধারন আইনজীবীরা।

কভিড-১৯ আবির্ভাবের পর গেল মার্চে সরকারি ছুটি ষোষণার পর থেকে বন্ধ দেশের সব আদালতের কার্যক্রম। কিন্তু করোনার বিস্তার বাড়ায় দীর্ঘ হয় এই স্থবিরতা। ফলে সুপ্রিম কোর্টের ফুল সভায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে সীমিত পরিসরে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। যদিও সব আইনজীবীর আদালত সংশ্লীষ্টদের পর্যাপ্ত প্রযু্ক্তিগত সুবিধা না থাকায় সমালোচিত হয় ভার্চুয়াল আদালত।

এই অবস্থায় প্রায় ৫ মাস অতিক্রম হওয়ায় আইনজীবীদের দাবির মুখে ঈদুর আযহার পর দেশের সব আদালত খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বলেন, কারাগার স্পর্শকাতর জায়গা হওয়ায় আসামিদের আদালতে না নেয়ারও সিদ্ধান্ত আসছে।আনিসুল হক, আইনমন্ত্রী। তবে করোনার সংক্রমণ না কমায় বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে আদালতে স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাবস্থা করার দাবি আইনজীবী নেতাদের। আমিন উদ্দীন, সভাপতি, সুপ্রিমকোর্ট বার এ্যাসোসিয়েশন। তবে আদালত না খোলা পর্যন্ত আস্থা রাখতে পারছেন না আন্দোলনকারী আইনজীবীরা।

তাদের দাবি, করনায় ক্ষতিগ্রস্ত আইনজীবীদের ক্ষতিপুরনসহ ৫ দফা দাবি না মানলে আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন তারা। মমতাজ উদ্দীন মেহেদী, আহ্বায়ক, সাধারণ আইনজীবী পরিষদ। গেল ৩১ মে থেকে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে বিচারিক কর্মকাণ্ড শুরু হলেও প্রর্যাপ্ত টেকনিক্যাল সাপোর্ট না থাকায় এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন আইনজীবীরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ প্রান্ত