০১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫

পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক কমানোর চিন্তা : অর্থমন্ত্রী

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। যদি রাজস্ব খাতে কোনো কিছু করার থাকে অবশ্যই ছাড় দেওয়া হবে। অতীতেও বিবেচনা করা হয়েছে, এখনও করা হবে।

আজ বুধবার অনলাইনে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের জনগণের দুর্দশা বাড়ুক এটা আমরা চাই না। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে আমরা কেউই এ প্রত্যাশা করি না। যদি রাজস্ব খাতে কোনো কিছু করার থাকে অবশ্যই ছাড় দেওয়া হবে। অতিতেও বিবেচনা করা হয়েছে এখনও বিবেচনা করা হবে।

অসৎ ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যদি কোনো কারণে রাজস্ব বাড়িয়ে দেই, সে কারণে যদি দাম বাড়ে সেটার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় দায়ী। বাকি অংশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ। আমার মনে হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে দেখাশোনা করছে। অতীতেও সমস্যা হয়েছিল পড়ে তা সমাধান হয়েছে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে আমার কিছু বলা লাগবে না। এখন যে আলোচনা হয়েছে তাই পরিষ্কার মেসেজ।

এডিবির (এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক) জিডিপি নিয়ে পূর্বাভাসের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এডিবি তো সারা বছরই কাজ করে। আমরা করি বছরে একবার। তারা বছরে একাধিকবার করে। তারা আমাদের সম্পর্কে খারাপ বলেনি। আমরা কাজ শুরু করেছি। তারা বলেছে আমাদের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ হবে।

তিনি বলেন, আমরা ছয় দশমিক আট শতাংশ জিডিপির প্রবৃদ্ধি যদি করতে পারি তাহলে আমরা সাউথ এশিয়া না সাউথ ইস্ট এশিয়ার সব দেশের মধ্যে আমরা তিন নম্বরে থাকবো। আর গত বছর যেটা ছিল পাঁচ দশমিক ২৪ সেটাও এ অঞ্চলের মধ্যে সবার উপরে। এখন এবছরও ছয় দশমিক আট সেটা বিবেচনা করেন তাহলে আমাদের উপরে থাকে মাত্র ভারত আর চীন। আমি মনে করি আমরা ভালোভাবে এগুচ্ছি। এটি আমাদের জন্য কম অর্জন নয়।

বিজনেস বাংলাদেশ / শেখ

পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক কমানোর চিন্তা : অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৮:৪৫:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। যদি রাজস্ব খাতে কোনো কিছু করার থাকে অবশ্যই ছাড় দেওয়া হবে। অতীতেও বিবেচনা করা হয়েছে, এখনও করা হবে।

আজ বুধবার অনলাইনে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের জনগণের দুর্দশা বাড়ুক এটা আমরা চাই না। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে আমরা কেউই এ প্রত্যাশা করি না। যদি রাজস্ব খাতে কোনো কিছু করার থাকে অবশ্যই ছাড় দেওয়া হবে। অতিতেও বিবেচনা করা হয়েছে এখনও বিবেচনা করা হবে।

অসৎ ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যদি কোনো কারণে রাজস্ব বাড়িয়ে দেই, সে কারণে যদি দাম বাড়ে সেটার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় দায়ী। বাকি অংশ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ। আমার মনে হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে দেখাশোনা করছে। অতীতেও সমস্যা হয়েছিল পড়ে তা সমাধান হয়েছে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে আমার কিছু বলা লাগবে না। এখন যে আলোচনা হয়েছে তাই পরিষ্কার মেসেজ।

এডিবির (এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক) জিডিপি নিয়ে পূর্বাভাসের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এডিবি তো সারা বছরই কাজ করে। আমরা করি বছরে একবার। তারা বছরে একাধিকবার করে। তারা আমাদের সম্পর্কে খারাপ বলেনি। আমরা কাজ শুরু করেছি। তারা বলেছে আমাদের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ হবে।

তিনি বলেন, আমরা ছয় দশমিক আট শতাংশ জিডিপির প্রবৃদ্ধি যদি করতে পারি তাহলে আমরা সাউথ এশিয়া না সাউথ ইস্ট এশিয়ার সব দেশের মধ্যে আমরা তিন নম্বরে থাকবো। আর গত বছর যেটা ছিল পাঁচ দশমিক ২৪ সেটাও এ অঞ্চলের মধ্যে সবার উপরে। এখন এবছরও ছয় দশমিক আট সেটা বিবেচনা করেন তাহলে আমাদের উপরে থাকে মাত্র ভারত আর চীন। আমি মনে করি আমরা ভালোভাবে এগুচ্ছি। এটি আমাদের জন্য কম অর্জন নয়।

বিজনেস বাংলাদেশ / শেখ