০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইরানবিরোধী ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের নীতি সফল হয়েছে: ওয়াশিংটনের দাবি

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মরগ্যান ওরতোগ্যাস

ইরানের ওপর আমেরিকার ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের কারণে তেহরানের আঞ্চলিক তৎপরতা সীমিত হয়ে পড়েছে বলে দাবি করেছে ওয়াশিংটন। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মরগ্যান ওরতোগ্যাস শনিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন।

তিনি বলেন, আমেরিকার সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতি সফল হয়েছে এবং এর ফলে পারস্য উপসাগরে ইরানের ‘উসকানিমূলক’ তৎপরতা সুস্পষ্টভাবে কমে গেছে। আমেরিকা ইরান অভিমুখী শত শত কোটি ডলার অর্থ আটকে দিতে পেরেছে বলেও দাবি করেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র।

তিনি এমন সময় এ দাবি করেন যখন বাস্তবতা প্রমাণ করছে, আমেরিকার ইরানবিরোধী নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে এবং এদেশের মৌলিক নীতিতে কোনোা পরিবর্তন আসেনি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালের মে মাসে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে তার দেশকে একতরফাভাবে বের করে নেন এবং তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। ট্রাম্প সে সময় ঘোষণা দিয়েছিলেন, ইরানের ওপর ওয়াশিংটন ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগ করেছে যার ফলে ইরানি কর্মকর্তারা শিগগিরই মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে বাধ্য হবে। কিন্তু ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী সুষ্পষ্ট ভাষায় আমেরিকার সঙ্গে যেকোনো ধরনের আলোচনায় বসবে না ইরান।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম

জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

ইরানবিরোধী ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের নীতি সফল হয়েছে: ওয়াশিংটনের দাবি

প্রকাশিত : ০৮:৩৮:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০

ইরানের ওপর আমেরিকার ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের কারণে তেহরানের আঞ্চলিক তৎপরতা সীমিত হয়ে পড়েছে বলে দাবি করেছে ওয়াশিংটন। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মরগ্যান ওরতোগ্যাস শনিবার এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন।

তিনি বলেন, আমেরিকার সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতি সফল হয়েছে এবং এর ফলে পারস্য উপসাগরে ইরানের ‘উসকানিমূলক’ তৎপরতা সুস্পষ্টভাবে কমে গেছে। আমেরিকা ইরান অভিমুখী শত শত কোটি ডলার অর্থ আটকে দিতে পেরেছে বলেও দাবি করেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র।

তিনি এমন সময় এ দাবি করেন যখন বাস্তবতা প্রমাণ করছে, আমেরিকার ইরানবিরোধী নিষেধাজ্ঞা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে এবং এদেশের মৌলিক নীতিতে কোনোা পরিবর্তন আসেনি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালের মে মাসে ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে তার দেশকে একতরফাভাবে বের করে নেন এবং তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। ট্রাম্প সে সময় ঘোষণা দিয়েছিলেন, ইরানের ওপর ওয়াশিংটন ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগ করেছে যার ফলে ইরানি কর্মকর্তারা শিগগিরই মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে বাধ্য হবে। কিন্তু ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী সুষ্পষ্ট ভাষায় আমেরিকার সঙ্গে যেকোনো ধরনের আলোচনায় বসবে না ইরান।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম