০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

ইরফানের খোঁজখবর নেয়নি স্বজনরা

রাজধানীর কলাবাগানে নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম এখন ধানমন্ডি থানার হাজতখানায় রিমান্ডে আছেন। থানা থেকেই তাকে সরকারি বরাদ্দের দুপুর ও রাতের খাবার দেওয়া হয়েছে। তবে তার কোনো স্বজন থানায় তার খোঁজখবর নিতে আসেনি বলে জানা গেছে।

ইরফান সেলিম এবং তার দেহরক্ষী জাহিদের তিনদিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধানমন্ডি থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বুধবার দুপুরে দুই আসামিকে আদালত থেকে ধানমন্ডি থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

রাতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশফাক রাজীর হাসান বলেন, দুপুরের পর পরই তাদের ধানমন্ডি থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে তাদের হাজতখানায় রাখা হয়। ইরফানের কোনো স্বজন থানায় তার খোঁজখবর নিতে আসেনি। থানা থেকে বরাদ্দকৃত খাবারই তাকে দেওয়া হয়। দুপুরে ও রাতে দুই বেলায় ভাত তরকারি দেওয়া হয়েছে।

ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একরাম আলী মিয়া জানান, থানার হাজতখানায় আসামিদের খাবারের জন্য সরকার থেকে কিছু বরাদ্দ আছে। সেই বরাদ্দকৃত থেকে ইরফান ও তার দেহরক্ষীকে খাবার দেওয়া হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

ইরফানের খোঁজখবর নেয়নি স্বজনরা

প্রকাশিত : ১০:৩৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০

রাজধানীর কলাবাগানে নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম এখন ধানমন্ডি থানার হাজতখানায় রিমান্ডে আছেন। থানা থেকেই তাকে সরকারি বরাদ্দের দুপুর ও রাতের খাবার দেওয়া হয়েছে। তবে তার কোনো স্বজন থানায় তার খোঁজখবর নিতে আসেনি বলে জানা গেছে।

ইরফান সেলিম এবং তার দেহরক্ষী জাহিদের তিনদিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধানমন্ডি থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বুধবার দুপুরে দুই আসামিকে আদালত থেকে ধানমন্ডি থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

রাতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশফাক রাজীর হাসান বলেন, দুপুরের পর পরই তাদের ধানমন্ডি থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে তাদের হাজতখানায় রাখা হয়। ইরফানের কোনো স্বজন থানায় তার খোঁজখবর নিতে আসেনি। থানা থেকে বরাদ্দকৃত খাবারই তাকে দেওয়া হয়। দুপুরে ও রাতে দুই বেলায় ভাত তরকারি দেওয়া হয়েছে।

ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একরাম আলী মিয়া জানান, থানার হাজতখানায় আসামিদের খাবারের জন্য সরকার থেকে কিছু বরাদ্দ আছে। সেই বরাদ্দকৃত থেকে ইরফান ও তার দেহরক্ষীকে খাবার দেওয়া হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার