১০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

২য় পর্বের আখেরি মোনাজাত আজ

বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত আজ রবিবার। টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে ইজতেমা ময়দানে দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত বেলা পৌনে ১১টা থেকে সোয়া ১১টার মধ্যে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

এ মোনাজাতে দেশি-বিদেশি প্রায় ২০ থেকে ২৫ লাখ মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তাবলিগ জামায়াত বরাবরের মতো এবারো টঙ্গীর তুরাগ তীরে ইজতেমার আয়োজন করে।

মুসল্লিদের সুবিধার্থে শনিবার রাত ১২টা থেকে ইজতেমা মাঠসংলগ্ন ঢাকার আব্দুল্লাহপুর, কামাড়পাড়া, গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস ও মীরেরবাজ পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মুসল্লিদের চলাচলের সুবিধার্থে ১৫টি শাটল বাস তাদের আনা-নেয়া করবে।

আজ সকাল সাড়ে ৭টা থেকে হেদায়েতি বয়ান শুরু হয়েছে। বয়ান করছেন বাংলাদেশের মাওলানা আব্দুল মতিন। প্রথম পর্বের ন্যায় এবারও আরবি এবং বাংলায় মোনাজাত পরিচালনা করবেন ঢাকার কাকরাইল জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ যোবায়ের। বিশ্বের মুসলিম উম্মার সুখ, শান্তি, কল্যাণ, অগ্রগতি, ভ্রাতৃত্ববোধ ও মঙ্গল কামনা করে আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হবে চলতি বছরের ৫৩তম বিশ্ব ইজতেমা।

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব গত ১২ জানুয়ারি শুক্রবার বাদ ফজর জর্দানের মাওলানা শায়েখ ওমর খতিবের আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে ১৪ জানুয়ারি শেষ হয়। প্রথম ধাপে ইজতেমায় অংশ নেন দেশের ১৬ জেলার মুসল্লিরা। দ্বিতীয় পর্বেও ১৬ জেলার মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেছেন।

মোনাজাতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ জাহিদ হাসান রাসেল, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান, গাজীপুর জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করবেন।

গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ বাসসকে জানান, দেশি-বিদেশি মুসল্লিদের নিরাপত্তায় প্রতিটি খিত্তায় সাদা পোশাকে ছয়জন করে পুলিশ দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া পুরো ইজতেমা ময়দান আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘিরে রেখেছেন। আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে পুরো ইজতেমা ময়দানকে আট স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে।

তিনি জানান, প্রায় সাড়ে ৭ হাজার পুলিশ ইজতেমা মাঠে মোতায়েন রয়েছে। গতবারের চেয়ে এবার ১৫শ’ পুলিশ বাড়ানো হয়েছে।

২য় পর্বের আখেরি মোনাজাত আজ

প্রকাশিত : ০৯:৪২:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০১৮

বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত আজ রবিবার। টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে ইজতেমা ময়দানে দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত বেলা পৌনে ১১টা থেকে সোয়া ১১টার মধ্যে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

এ মোনাজাতে দেশি-বিদেশি প্রায় ২০ থেকে ২৫ লাখ মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তাবলিগ জামায়াত বরাবরের মতো এবারো টঙ্গীর তুরাগ তীরে ইজতেমার আয়োজন করে।

মুসল্লিদের সুবিধার্থে শনিবার রাত ১২টা থেকে ইজতেমা মাঠসংলগ্ন ঢাকার আব্দুল্লাহপুর, কামাড়পাড়া, গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস ও মীরেরবাজ পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মুসল্লিদের চলাচলের সুবিধার্থে ১৫টি শাটল বাস তাদের আনা-নেয়া করবে।

আজ সকাল সাড়ে ৭টা থেকে হেদায়েতি বয়ান শুরু হয়েছে। বয়ান করছেন বাংলাদেশের মাওলানা আব্দুল মতিন। প্রথম পর্বের ন্যায় এবারও আরবি এবং বাংলায় মোনাজাত পরিচালনা করবেন ঢাকার কাকরাইল জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ যোবায়ের। বিশ্বের মুসলিম উম্মার সুখ, শান্তি, কল্যাণ, অগ্রগতি, ভ্রাতৃত্ববোধ ও মঙ্গল কামনা করে আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হবে চলতি বছরের ৫৩তম বিশ্ব ইজতেমা।

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব গত ১২ জানুয়ারি শুক্রবার বাদ ফজর জর্দানের মাওলানা শায়েখ ওমর খতিবের আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে ১৪ জানুয়ারি শেষ হয়। প্রথম ধাপে ইজতেমায় অংশ নেন দেশের ১৬ জেলার মুসল্লিরা। দ্বিতীয় পর্বেও ১৬ জেলার মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেছেন।

মোনাজাতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ জাহিদ হাসান রাসেল, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান, গাজীপুর জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করবেন।

গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদ বাসসকে জানান, দেশি-বিদেশি মুসল্লিদের নিরাপত্তায় প্রতিটি খিত্তায় সাদা পোশাকে ছয়জন করে পুলিশ দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া পুরো ইজতেমা ময়দান আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘিরে রেখেছেন। আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে পুরো ইজতেমা ময়দানকে আট স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে।

তিনি জানান, প্রায় সাড়ে ৭ হাজার পুলিশ ইজতেমা মাঠে মোতায়েন রয়েছে। গতবারের চেয়ে এবার ১৫শ’ পুলিশ বাড়ানো হয়েছে।