১০:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

পর্যটকের ঢল কুয়াকাটায়

পর্যটকের ঢল নেমেছে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের বেলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটায়। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে অনেকদিন পর্যটক শূন্য ছিল সমুদ্র সৈকত। ধীরে ধীরে পর্যটকদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে।

শুক্রবার থেকে রবিবার টানা তিন দিনের সরকারি ছুটিতে পর্যটন নগরীর হোটেল-মোটেল পুরোপুরি বুকিং রয়েছে। আশপাশের বাসা বাড়িতে অবস্থান করছেন পর্যটকরা।

এছাড়া পিকনিক পার্টির শতাধিক দল তাদের ভাড়া করা পরিবহনেই পর্যটন স্পটেই খেয়ে-দেয়ে রাত্রিযাপন করে উপভোগ করছে কুয়াকাটার সৌন্দর্য। স্বাস্থ্যবিধি মানতে আর নিরাপত্তা নিশ্চিতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
যশোর জেলা থেকে আসা পর্যটক দম্পতি আশিকুর রহমান ও সানিয়া জাহান রত্মা বলেন, বিবাহের পরে তারা তিনদিনের ছুটি পেয়ে হানিমুনে কুয়াকাটায় এসেছেন। এই প্রথম কুয়াকাটায় এসে মানুষের ঢল দেখে আনন্দিত তারা।

পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, করোনায় লকডাউনে বন্ধের পর এই প্রথম পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড়। বেচা-বিক্রি বেশ ভালোই। এবারের পুরো মৌসুমের ব্যবসার মন্দাভাব পর্যটকদের উপস্থিতিতে কিছুটা হলেও কাটবে বলে দাবি তাদের।

হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ী নেতারা জানান, তিন দিনের ছুটিতে কুয়াকাটায় ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত দেড় শতাধিক হোটেল-মোটেলের সব রুম পুরোপুরি বুকিং। পর্যটকদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ কুয়াকাটা। হোটেল ছাড়াও কিছু বাসা বাড়িতে থাকছেন পর্যটকরা। সব মিলিয়ে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এখন পর্যটকদের মিলন মেলার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সোহরাব হোসাইন বলেন, তিন দিনের টানা ছুটিতে কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল ট্যুরিস্ট ও স্থানীয়দের চলাচলের জন্য মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতন করছি আমরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

নরসিংদীতে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে বিভিন্ন রোগীদের মাঝে কোটি টাকার চেক বিতরণ

পর্যটকের ঢল কুয়াকাটায়

প্রকাশিত : ১০:৫৮:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২১

পর্যটকের ঢল নেমেছে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের বেলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটায়। মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে অনেকদিন পর্যটক শূন্য ছিল সমুদ্র সৈকত। ধীরে ধীরে পর্যটকদের উপস্থিতি বাড়তে থাকে।

শুক্রবার থেকে রবিবার টানা তিন দিনের সরকারি ছুটিতে পর্যটন নগরীর হোটেল-মোটেল পুরোপুরি বুকিং রয়েছে। আশপাশের বাসা বাড়িতে অবস্থান করছেন পর্যটকরা।

এছাড়া পিকনিক পার্টির শতাধিক দল তাদের ভাড়া করা পরিবহনেই পর্যটন স্পটেই খেয়ে-দেয়ে রাত্রিযাপন করে উপভোগ করছে কুয়াকাটার সৌন্দর্য। স্বাস্থ্যবিধি মানতে আর নিরাপত্তা নিশ্চিতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
যশোর জেলা থেকে আসা পর্যটক দম্পতি আশিকুর রহমান ও সানিয়া জাহান রত্মা বলেন, বিবাহের পরে তারা তিনদিনের ছুটি পেয়ে হানিমুনে কুয়াকাটায় এসেছেন। এই প্রথম কুয়াকাটায় এসে মানুষের ঢল দেখে আনন্দিত তারা।

পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, করোনায় লকডাউনে বন্ধের পর এই প্রথম পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড়। বেচা-বিক্রি বেশ ভালোই। এবারের পুরো মৌসুমের ব্যবসার মন্দাভাব পর্যটকদের উপস্থিতিতে কিছুটা হলেও কাটবে বলে দাবি তাদের।

হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ী নেতারা জানান, তিন দিনের ছুটিতে কুয়াকাটায় ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত দেড় শতাধিক হোটেল-মোটেলের সব রুম পুরোপুরি বুকিং। পর্যটকদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ কুয়াকাটা। হোটেল ছাড়াও কিছু বাসা বাড়িতে থাকছেন পর্যটকরা। সব মিলিয়ে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এখন পর্যটকদের মিলন মেলার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সোহরাব হোসাইন বলেন, তিন দিনের টানা ছুটিতে কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল ট্যুরিস্ট ও স্থানীয়দের চলাচলের জন্য মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতন করছি আমরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার