০৯:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

করোনা: কুষ্টিয়ার মিরপুরের একটি গ্রাম লকডাউন ঘোষনা

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সদরপুর ইউনিয়নের পুরাতন আজমপুর গ্রামের একটি বাজার সাতদিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
বুধবার (৯ জুন) বিকেলে বাজারে উপস্থিত হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিংকন বিশ্বাস এ লকডাউনের ঘোষণা দেন। এ সময় সেখানে মিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিনসহ স্থানীয় চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও লিংকন বিশ্বাস জানান, কয়েক দিন আগে পুরাতন আজমপুর এলাকার এক বাসিন্দা কাজের সূত্রে চাঁপাইনবাবগঞ্জ গিয়েছিলেন। ফিরে এসে তিনি স্থানীয় আজমপুর বাজারে অনেকের সঙ্গে চায়ের দোকানে বসে চা পান করেছিলেন। পরে তার করোনা শনাক্ত হয়। তিনি ছাড়াও ওই ব্যক্তির পরিবারের আরও দুজন সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
তিনি আরও জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফেরা করোনায় আক্রান্ত ওই ব্যক্তি বর্তমানে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। আক্রান্ত পরিবারের দুই সদস্য বর্তমানে বাড়িতেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ইউএনও জানান, যেহেতু চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফিরে আসার পর করোনা শনাক্ত হয়েছে, সেহেতু তিনি ভারতীয় ধরনে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। এ জন্য আজমপুর গ্রামের বাজারটি সাতদিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। যাতে সেখানে লোকসমাগম না হয়। আক্রান্ত ওই ব্যক্তির বাড়ি বাজারের পাশেই। সেখানে কাঁচাবাজার বসে এবং সেখানে ১০ থেকে ১২টি দোকান রয়েছে।
জরুরি প্রয়োজনে ওই এলাকার মানুষজন মাস্ক পরে বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন বলেও জানান তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

সীতাকুণ্ড স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ট্রমা সেন্টার না থাকায় দুর্ঘটনায় আহত অনেকেই মারা যান

করোনা: কুষ্টিয়ার মিরপুরের একটি গ্রাম লকডাউন ঘোষনা

প্রকাশিত : ০৪:৫৭:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন ২০২১

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সদরপুর ইউনিয়নের পুরাতন আজমপুর গ্রামের একটি বাজার সাতদিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
বুধবার (৯ জুন) বিকেলে বাজারে উপস্থিত হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিংকন বিশ্বাস এ লকডাউনের ঘোষণা দেন। এ সময় সেখানে মিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিনসহ স্থানীয় চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও লিংকন বিশ্বাস জানান, কয়েক দিন আগে পুরাতন আজমপুর এলাকার এক বাসিন্দা কাজের সূত্রে চাঁপাইনবাবগঞ্জ গিয়েছিলেন। ফিরে এসে তিনি স্থানীয় আজমপুর বাজারে অনেকের সঙ্গে চায়ের দোকানে বসে চা পান করেছিলেন। পরে তার করোনা শনাক্ত হয়। তিনি ছাড়াও ওই ব্যক্তির পরিবারের আরও দুজন সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
তিনি আরও জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফেরা করোনায় আক্রান্ত ওই ব্যক্তি বর্তমানে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। আক্রান্ত পরিবারের দুই সদস্য বর্তমানে বাড়িতেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ইউএনও জানান, যেহেতু চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ফিরে আসার পর করোনা শনাক্ত হয়েছে, সেহেতু তিনি ভারতীয় ধরনে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। এ জন্য আজমপুর গ্রামের বাজারটি সাতদিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। যাতে সেখানে লোকসমাগম না হয়। আক্রান্ত ওই ব্যক্তির বাড়ি বাজারের পাশেই। সেখানে কাঁচাবাজার বসে এবং সেখানে ১০ থেকে ১২টি দোকান রয়েছে।
জরুরি প্রয়োজনে ওই এলাকার মানুষজন মাস্ক পরে বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন বলেও জানান তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ