০৭:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

সারাদেশে মন্দির ভাংচুরের ঘটনায় ইবিতে মানববন্ধন

দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর নির্যাতন, দুর্গাপূজার সময় অস্থিরতা, কুমিল্লা, চট্রগ্রাম, নোয়াখালী, রংপুর সহ সারা দেশে মন্দির, প্রতিমা ভাংচুর, বাড়িতে হামলা ও নাশকতার মতো যেসব ঘটনা ঘটেছে এসকল ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে বিচার দাবি করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ও কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা।

সোমবার (১৮ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পূজা উদযাপন পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানান তারা।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ধনঞ্জয় কুমারের সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন। এসময় তিনি বলেন, ভাস্কর্য ভাঙার যে প্রবণতা সেটার সুষ্ঠু বিচার যদি হতো তাহলে আজকে হইতো প্রতিমা ভাঙা হতো না। এগুলো কারা করছে আমি কার কাছে বিচার চাইব!
যে দেশে শিশু রাসেলকে হত্যা করতে পারে সে দেশে এগুলো (প্রতিমা ভাংচুরের বিচার পাবো) চিন্তা করা আমার কাছে কাল্পনিক মনে হয়। তিনি আক্ষেপ করে আরও বলেন, ঘরে আগুন দেওয়া হয়েছে তবুও সনাতন ধর্মাবলম্বীরা টিকে আছে।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক তপন কুমার জোদ্দার, অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল, অধ্যাপক গৌতম কুমার দাস, সহযোগী অধ্যাপক বিপুল রায়।

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের ছাত্র ব্রজেন দাশের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষার্থী তন্ময় সেন, বিজন কৃষ্ণ রায়, রনি শাহা প্রমুখ।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

ট্যাগ :

সারাদেশে মন্দির ভাংচুরের ঘটনায় ইবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত : ০২:৩৫:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অক্টোবর ২০২১

দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর নির্যাতন, দুর্গাপূজার সময় অস্থিরতা, কুমিল্লা, চট্রগ্রাম, নোয়াখালী, রংপুর সহ সারা দেশে মন্দির, প্রতিমা ভাংচুর, বাড়িতে হামলা ও নাশকতার মতো যেসব ঘটনা ঘটেছে এসকল ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে বিচার দাবি করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ও কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা।

সোমবার (১৮ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পূজা উদযাপন পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এসব দাবি জানান তারা।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ধনঞ্জয় কুমারের সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন। এসময় তিনি বলেন, ভাস্কর্য ভাঙার যে প্রবণতা সেটার সুষ্ঠু বিচার যদি হতো তাহলে আজকে হইতো প্রতিমা ভাঙা হতো না। এগুলো কারা করছে আমি কার কাছে বিচার চাইব!
যে দেশে শিশু রাসেলকে হত্যা করতে পারে সে দেশে এগুলো (প্রতিমা ভাংচুরের বিচার পাবো) চিন্তা করা আমার কাছে কাল্পনিক মনে হয়। তিনি আক্ষেপ করে আরও বলেন, ঘরে আগুন দেওয়া হয়েছে তবুও সনাতন ধর্মাবলম্বীরা টিকে আছে।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক তপন কুমার জোদ্দার, অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল, অধ্যাপক গৌতম কুমার দাস, সহযোগী অধ্যাপক বিপুল রায়।

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের ছাত্র ব্রজেন দাশের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন শিক্ষার্থী তন্ময় সেন, বিজন কৃষ্ণ রায়, রনি শাহা প্রমুখ।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ