০২:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

ভারতে আরও ১০ দিনের রিমান্ডে পি কে হালদার

ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর (ইডি) এর হাতে গ্রেফতার হওয়া প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) আরও ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। প্রথম ধাপের রিমান্ড শেষে আজ মঙ্গলবার তাকে আদালতে তোলা হয়।

গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের ১১ টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। ২০০২ সালের ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট’ (পিএমএলএ) এর অধীন গ্রেফতার হওয়া পি কে হালদার ছাড়াও গ্রেফতার অন্য অভিযুক্তরা হলেন প্রাণেশ কুমার হালদার, স্বপন মিত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রি, উত্তম মৈত্র ওরফে উত্তম মিস্ত্রি, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার এবং আমানা সুলতানা ওরফে শারমিন হালদার। গ্রেফতারকৃত ৬ জনকেই শনিবার পিএমএলএ’ এর আওতাধীন বিশেষ আদালতে তোলা হলে ৫ জনকে ইডির রিমান্ডে নেওয়া হয় এবং একজনকে জেল হেফাজতে পাঠানো হয়।

ইডি জানিয়েছে, পি কে হালদারের বিরুদ্ধে কেবল একটি আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে সেটি হল “প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২”। অর্থপাচার সম্পর্কিত এই আইনের ৩ ও ৪ ধারায় মামলা করা হয়েছে গ্রেফতারকৃত ছয় জনের বিরুদ্ধে। তাদের কেস নম্বর ECIR No- KL20-II-16/22 dated-17.05.2022 special (CBI-1)।
বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

ভারতে আরও ১০ দিনের রিমান্ডে পি কে হালদার

প্রকাশিত : ০৩:৩৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ মে ২০২২

ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর (ইডি) এর হাতে গ্রেফতার হওয়া প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) আরও ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। প্রথম ধাপের রিমান্ড শেষে আজ মঙ্গলবার তাকে আদালতে তোলা হয়।

গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের ১১ টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। ২০০২ সালের ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট’ (পিএমএলএ) এর অধীন গ্রেফতার হওয়া পি কে হালদার ছাড়াও গ্রেফতার অন্য অভিযুক্তরা হলেন প্রাণেশ কুমার হালদার, স্বপন মিত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রি, উত্তম মৈত্র ওরফে উত্তম মিস্ত্রি, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার এবং আমানা সুলতানা ওরফে শারমিন হালদার। গ্রেফতারকৃত ৬ জনকেই শনিবার পিএমএলএ’ এর আওতাধীন বিশেষ আদালতে তোলা হলে ৫ জনকে ইডির রিমান্ডে নেওয়া হয় এবং একজনকে জেল হেফাজতে পাঠানো হয়।

ইডি জানিয়েছে, পি কে হালদারের বিরুদ্ধে কেবল একটি আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে সেটি হল “প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-২০০২”। অর্থপাচার সম্পর্কিত এই আইনের ৩ ও ৪ ধারায় মামলা করা হয়েছে গ্রেফতারকৃত ছয় জনের বিরুদ্ধে। তাদের কেস নম্বর ECIR No- KL20-II-16/22 dated-17.05.2022 special (CBI-1)।
বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ