০১:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরি দেওয়ার নামে প্রতারণায় আটক ৪

  • মাসুদ রানা
  • প্রকাশিত : ০৪:৫৯:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুন ২০২২
  • 14

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন সকল নাগরিকের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে অপরাধ চিহ্নিতকরণ, প্রতিরোধ, শান্তি ও জনশৃংখলা রক্ষায় কাজ করছে প্রতিনিয়ত।এরই ধারাবাহিকতায় র‍্যাব-৩ গোয়েন্দা সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, রাজধানীর মিরপুর এবং মতিঝিল এলাকায় চাকুরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা, অর্থ আত্মসাৎ ও জালিয়াত চক্রের কতিপয় সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবৎ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরী দেওয়ার মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অসহায় ও দুস্থ মানুষদেরকে হয়রানি ও কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে আসছে। উক্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে জড়িতদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‍্যাব-৩ এর একটি আভিযানিক দল গোয়েন্দা সংবাদের ভিত্তিতে ৩১ মে ২২ ইং রাতে রাজধানীর মিরপুর এবং মতিঝিল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রতারণা ও জালিয়াত চক্রের মূলহোতা মোঃ হেলাল উদ্দিন (৫১) ও তার সহযোগী (মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু (৪৭)মোঃ খন্দকার মারুফ (৩৭)মোঃ আব্দুল কাদের রাজু (২৯) গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। উক্ত অভিযানে বিভিন্ন সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ সিলমোহর ২৪ টি, ভূয়া নিয়োগপত্র ১১ পাতা, নিয়োগ সংক্রান্ত চুক্তিপত্র ০৩ পাতা, মোবাইল ফোন ০৮ টি এবং নগদ ২১,৫০০/-টাকা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত মোঃ হেলাল উদ্দিন প্রতারণা ও জালিয়াত চক্রের মূলহোতা। সে বিভিন্ন লোকের কাছে মোহাম্মদপুর থানার ওসি, কোথাও থানার এসআই হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়ে আসছে। সে ভুক্তভোগীদের সাথে অত্যন্ত চতুরতার আশ্রয় নিয়ে কথার জালে ফাঁসিয়ে, চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিত।জালিয়াত চক্রের প্রধান হিসেবে সে বিভিন্ন লোকের নিকট হতে প্রায় দুই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

গ্রেফতারকৃত মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু এবং মোঃ আব্দুল কাদের রাজু দেশের বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষ করে লালমনিরহাট, বগুড়া, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকুরিপ্রার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের মোঃ হেলাল উদ্দিন এর কাছে নিয়ে আসতো। মূলহোতা হেলাল উদ্দিন বস সেজে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত ভুক্তভোগীদের ইন্টারভিউ নিত। পরবর্তীতে উবারের একটি গাড়ি ভাড়া করে, যা সে নিজের গাড়ি বলে দাবি করে সরকারি বিভিন্ন অফিসে সামনে নিয়ে সে গাড়ি থেকে নেমে অফিসের ভিতরে প্রবেশ ও বাহির হয়ে চাকুরিপ্রার্থী ও তাদের অভিভাবকদের আস্থা অর্জন করত।

অতঃপর বিভিন্ন সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ সিলমোহর ও উর্দ্ধতন কর্মকর্তার ভূয়া স্বাক্ষর সম্বলিত বিভিন্ন অফিস আদেশ এবং ভুয়া নিয়োগপত্র খামে বন্দি করে ভুক্তভোগীদের হাতে ধরিয়ে দিত। ভুক্তভোগীদের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপন ও বিশ্বস্ততা অর্জনের জন্য চাকুরির মেডিকেলের নামে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে নিয়ে যেত।ভুক্তভোগীরা চাকুরি পাওয়ার আশায় তাদের চাহিদামত অগ্রীম টাকা প্রদান করতে বাধ্য হতো।

গ্রেফতারকৃত খন্দকার মারুফ উক্ত চক্রের মূলহোতা মোঃ হেলাল উদ্দিনের অন্যতম সহযোগী হিসেবে কাজ করে আসছে। চাকুরিপ্রার্থী ও তাদের অভিভাবকদের অধিক বিশ্বাস স্থাপনের জন্য মোঃ হেলাল উদ্দিন, খন্দকার মারুফ এর সহায়তা নিত। মারুফ কথা বলার মাঝেই অত্যন্ত চতুরতার সাথে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নেতা, বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা এবং একটি বিশেষ অঞ্চলের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেকে জাহির করে আরও বিশ্বস্থতা অর্জনে মোঃ হেলাল উদ্দিনকে সহায়তা করতো।

এভাবেই এই চক্রটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বেকার চাকুরি প্রার্থীদের অসহায়ত্বকে কাজে লাগিয়ে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছে। যদিও তারা কোন ব্যক্তিকে চাকুরি দিতে সক্ষম হয় নাই। গত ০৫ বছর যাবৎ এই চক্রটি ৫০ জন চাকুরিপ্রার্থী ও অভিভাবকদের কাছ থেকে এভাবে প্রতারণা করে প্রায় দুই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামীরা প্রত্যেকেই আর্থিক লাভের আশায় এই প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে মর্মে তাদের কৃতকর্মের বিষয়টি স্বীকার করেছে।

মোঃ হেলাল উদ্দিন বগুড়ার একটি কলেজ থেকে ডিগ্রী পাশ করেছে। সে নিজেকে মোহাম্মদপুর থানার অবসর প্রাপ্ত ওসি হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে। ধৃত মোঃ খন্দকার মারুফ এইচএসসি পাশ। সে অত্যন্ত চতুরতার সাথে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নেতা, বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা এবং একটি বিশেষ অঞ্চলের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেকে জাহির করে আরও বিশ্বস্থতা অর্জনে মোঃ হেলাল উদ্দিনকে সহায়তা করতো। ধৃত মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু এসএসসি পাশ। সে কুড়িগ্রাম জেলার অলিপুর থানার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার। ধৃত মোঃ আব্দুল কাদের রাজু একটি বেসরকারি পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান হতে ডিপ্লোমা পাশ। মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু এবং মোঃ আব্দুল কাদের রাজু দেশের বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষ করে লালমনিরহাট, বগুড়া, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকুরি প্রার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের মোঃ হেলাল উদ্দিন এর কাছে নিয়ে আসত। ধৃত আসামীদের বর্তমানে কোন দৃশ্যমান পেশা নেই। প্রতারণা ও জালিয়াতি করে অর্থ আত্মসাৎই তাদের বর্তমান পেশা।গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

জনপ্রিয়

সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরি দেওয়ার নামে প্রতারণায় আটক ৪

প্রকাশিত : ০৪:৫৯:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জুন ২০২২

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন সকল নাগরিকের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে অপরাধ চিহ্নিতকরণ, প্রতিরোধ, শান্তি ও জনশৃংখলা রক্ষায় কাজ করছে প্রতিনিয়ত।এরই ধারাবাহিকতায় র‍্যাব-৩ গোয়েন্দা সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, রাজধানীর মিরপুর এবং মতিঝিল এলাকায় চাকুরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা, অর্থ আত্মসাৎ ও জালিয়াত চক্রের কতিপয় সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবৎ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরী দেওয়ার মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অসহায় ও দুস্থ মানুষদেরকে হয়রানি ও কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে আসছে। উক্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে জড়িতদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‍্যাব-৩ এর একটি আভিযানিক দল গোয়েন্দা সংবাদের ভিত্তিতে ৩১ মে ২২ ইং রাতে রাজধানীর মিরপুর এবং মতিঝিল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রতারণা ও জালিয়াত চক্রের মূলহোতা মোঃ হেলাল উদ্দিন (৫১) ও তার সহযোগী (মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু (৪৭)মোঃ খন্দকার মারুফ (৩৭)মোঃ আব্দুল কাদের রাজু (২৯) গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। উক্ত অভিযানে বিভিন্ন সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ সিলমোহর ২৪ টি, ভূয়া নিয়োগপত্র ১১ পাতা, নিয়োগ সংক্রান্ত চুক্তিপত্র ০৩ পাতা, মোবাইল ফোন ০৮ টি এবং নগদ ২১,৫০০/-টাকা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত মোঃ হেলাল উদ্দিন প্রতারণা ও জালিয়াত চক্রের মূলহোতা। সে বিভিন্ন লোকের কাছে মোহাম্মদপুর থানার ওসি, কোথাও থানার এসআই হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়ে আসছে। সে ভুক্তভোগীদের সাথে অত্যন্ত চতুরতার আশ্রয় নিয়ে কথার জালে ফাঁসিয়ে, চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিত।জালিয়াত চক্রের প্রধান হিসেবে সে বিভিন্ন লোকের নিকট হতে প্রায় দুই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

গ্রেফতারকৃত মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু এবং মোঃ আব্দুল কাদের রাজু দেশের বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষ করে লালমনিরহাট, বগুড়া, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকুরিপ্রার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের মোঃ হেলাল উদ্দিন এর কাছে নিয়ে আসতো। মূলহোতা হেলাল উদ্দিন বস সেজে বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত ভুক্তভোগীদের ইন্টারভিউ নিত। পরবর্তীতে উবারের একটি গাড়ি ভাড়া করে, যা সে নিজের গাড়ি বলে দাবি করে সরকারি বিভিন্ন অফিসে সামনে নিয়ে সে গাড়ি থেকে নেমে অফিসের ভিতরে প্রবেশ ও বাহির হয়ে চাকুরিপ্রার্থী ও তাদের অভিভাবকদের আস্থা অর্জন করত।

অতঃপর বিভিন্ন সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ সিলমোহর ও উর্দ্ধতন কর্মকর্তার ভূয়া স্বাক্ষর সম্বলিত বিভিন্ন অফিস আদেশ এবং ভুয়া নিয়োগপত্র খামে বন্দি করে ভুক্তভোগীদের হাতে ধরিয়ে দিত। ভুক্তভোগীদের সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপন ও বিশ্বস্ততা অর্জনের জন্য চাকুরির মেডিকেলের নামে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে নিয়ে যেত।ভুক্তভোগীরা চাকুরি পাওয়ার আশায় তাদের চাহিদামত অগ্রীম টাকা প্রদান করতে বাধ্য হতো।

গ্রেফতারকৃত খন্দকার মারুফ উক্ত চক্রের মূলহোতা মোঃ হেলাল উদ্দিনের অন্যতম সহযোগী হিসেবে কাজ করে আসছে। চাকুরিপ্রার্থী ও তাদের অভিভাবকদের অধিক বিশ্বাস স্থাপনের জন্য মোঃ হেলাল উদ্দিন, খন্দকার মারুফ এর সহায়তা নিত। মারুফ কথা বলার মাঝেই অত্যন্ত চতুরতার সাথে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নেতা, বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা এবং একটি বিশেষ অঞ্চলের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেকে জাহির করে আরও বিশ্বস্থতা অর্জনে মোঃ হেলাল উদ্দিনকে সহায়তা করতো।

এভাবেই এই চক্রটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বেকার চাকুরি প্রার্থীদের অসহায়ত্বকে কাজে লাগিয়ে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছে। যদিও তারা কোন ব্যক্তিকে চাকুরি দিতে সক্ষম হয় নাই। গত ০৫ বছর যাবৎ এই চক্রটি ৫০ জন চাকুরিপ্রার্থী ও অভিভাবকদের কাছ থেকে এভাবে প্রতারণা করে প্রায় দুই কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামীরা প্রত্যেকেই আর্থিক লাভের আশায় এই প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে মর্মে তাদের কৃতকর্মের বিষয়টি স্বীকার করেছে।

মোঃ হেলাল উদ্দিন বগুড়ার একটি কলেজ থেকে ডিগ্রী পাশ করেছে। সে নিজেকে মোহাম্মদপুর থানার অবসর প্রাপ্ত ওসি হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে। ধৃত মোঃ খন্দকার মারুফ এইচএসসি পাশ। সে অত্যন্ত চতুরতার সাথে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নেতা, বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা এবং একটি বিশেষ অঞ্চলের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেকে জাহির করে আরও বিশ্বস্থতা অর্জনে মোঃ হেলাল উদ্দিনকে সহায়তা করতো। ধৃত মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু এসএসসি পাশ। সে কুড়িগ্রাম জেলার অলিপুর থানার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার। ধৃত মোঃ আব্দুল কাদের রাজু একটি বেসরকারি পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান হতে ডিপ্লোমা পাশ। মোঃ মফিজুল ইসলাম লেবু এবং মোঃ আব্দুল কাদের রাজু দেশের বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষ করে লালমনিরহাট, বগুড়া, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে চাকুরি প্রার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের মোঃ হেলাল উদ্দিন এর কাছে নিয়ে আসত। ধৃত আসামীদের বর্তমানে কোন দৃশ্যমান পেশা নেই। প্রতারণা ও জালিয়াতি করে অর্থ আত্মসাৎই তাদের বর্তমান পেশা।গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর