০৮:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

টাঙ্গাইলে ২৪ জন করোনায় আক্রান্ত

টাঙ্গাইলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়া অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার (১ জুলাই) গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৭টি নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে ২৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শনান্তের হার ৩১ দশমিক ১৬ ভাগ। এ নিয়ে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৮ হাজার ৯৯১জনে। এ দিকে করোনায় এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ২৬৯ জন। স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারণেই জেলায় সংক্রমণের হার বাড়ছে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ হাজার ৬২৭ জন। বর্তমানে হাসপাতালে ৪ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাড়িতে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৯১ জন। এখন পর্যন্ত মোট ৪০ হাজার ৭৭২ জনকে কোয়ারেন্টাইনে আনা হয়েছিলো। এর মধ্যে ৪০ হাজার ৬৬৯ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৪ হাজার ৫০১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়।
সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, জেলায় সংক্রমণ হার বৃদ্ধি পাওয়া অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে কেউ স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক পড়ছে না। তিনি সবাইকে জন সমাগম হয় এমনস্থানে পরিহার করার আহবান জানান। করোনা প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

ট্যাগ :

টাঙ্গাইলে ২৪ জন করোনায় আক্রান্ত

প্রকাশিত : ০৬:৫৪:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ জুলাই ২০২২

টাঙ্গাইলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়া অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার (১ জুলাই) গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৭টি নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে ২৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শনান্তের হার ৩১ দশমিক ১৬ ভাগ। এ নিয়ে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৮ হাজার ৯৯১জনে। এ দিকে করোনায় এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ২৬৯ জন। স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারণেই জেলায় সংক্রমণের হার বাড়ছে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ হাজার ৬২৭ জন। বর্তমানে হাসপাতালে ৪ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাড়িতে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৯১ জন। এখন পর্যন্ত মোট ৪০ হাজার ৭৭২ জনকে কোয়ারেন্টাইনে আনা হয়েছিলো। এর মধ্যে ৪০ হাজার ৬৬৯ জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৪ হাজার ৫০১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়।
সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, জেলায় সংক্রমণ হার বৃদ্ধি পাওয়া অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে কেউ স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক পড়ছে না। তিনি সবাইকে জন সমাগম হয় এমনস্থানে পরিহার করার আহবান জানান। করোনা প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ