০৮:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

জয়-এর রাজনীতিতে আসা নিয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতির বিষয়টি কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরামর্শ অনুযায়ী সরকার বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তবে তাঁর রাজনীতিতে যোগ দেওয়া না দেওয়ার সিদ্ধান্তটি একান্তই জয়ের নিজের এবং দেশের জনগণের ওপর নির্ভর করছে। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেছেন।

এএনআইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদান প্রসঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘দেখুন, ও একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ। এ সিদ্ধান্ত ওর ওপর নির্ভর করছে।

তবে ও দেশের জন্য কাজ করছে। যেমন আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগ, এত সব স্যাটেলাইট, সাবমেরিন কেব্‌ল কিংবা কম্পিউটার প্রশিক্ষণের মতো এত সব ডিজিটাল ব্যবস্থা তাঁর পরামর্শেই নেওয়া হয়েছে। আপনারা জানেন, ও আমাকে সহযোগিতা করছে, এটি করছে ও। তবে ও কখনোই দল কিংবা মন্ত্রণালয়ে কোনো পদ পাওয়ার কথা ভাবেনি।’

এক সমাবেশে জয়কে দলীয় একটি পদে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য কর্মীদের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি উঠেছিল বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। ওই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলীয় সম্মেলনে পর্যন্ত তাঁর জন্য জোরালো দাবি উঠেছিল। তখন আমি ওকে বললাম, মাইক্রোফোনের কাছে যাও এবং বল তুমি কী চাও।

ও বলল, আমি এ মুহূর্তে দলে কোনো অবস্থান চাই না। বরং যাঁরা এখানে কাজ করছেন, তাঁদের এ পদ পাওয়া উচিত। আমি কেন একটা পদ দখল করে রাখব? আমি আমার মায়ের সঙ্গে আছি, দেশের জন্য কাজ করছি ও তাঁকে সহযোগিতা করছি। আমি তা করে যাব। এএনআইয়ের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনে করেন কি না, কর্মীদের চাওয়ার সঙ্গে তাঁর ছেলের সায় দেওয়া উচিত। জবাবে তিনি বলেন, এটি জনগণের ওপর নির্ভর করছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

নরসিংদীতে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে বিভিন্ন রোগীদের মাঝে কোটি টাকার চেক বিতরণ

জয়-এর রাজনীতিতে আসা নিয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৪:৩১:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতির বিষয়টি কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরামর্শ অনুযায়ী সরকার বিভিন্ন ডিজিটাল উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তবে তাঁর রাজনীতিতে যোগ দেওয়া না দেওয়ার সিদ্ধান্তটি একান্তই জয়ের নিজের এবং দেশের জনগণের ওপর নির্ভর করছে। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেছেন।

এএনআইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদান প্রসঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘দেখুন, ও একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ। এ সিদ্ধান্ত ওর ওপর নির্ভর করছে।

তবে ও দেশের জন্য কাজ করছে। যেমন আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্যোগ, এত সব স্যাটেলাইট, সাবমেরিন কেব্‌ল কিংবা কম্পিউটার প্রশিক্ষণের মতো এত সব ডিজিটাল ব্যবস্থা তাঁর পরামর্শেই নেওয়া হয়েছে। আপনারা জানেন, ও আমাকে সহযোগিতা করছে, এটি করছে ও। তবে ও কখনোই দল কিংবা মন্ত্রণালয়ে কোনো পদ পাওয়ার কথা ভাবেনি।’

এক সমাবেশে জয়কে দলীয় একটি পদে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য কর্মীদের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি উঠেছিল বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। ওই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলীয় সম্মেলনে পর্যন্ত তাঁর জন্য জোরালো দাবি উঠেছিল। তখন আমি ওকে বললাম, মাইক্রোফোনের কাছে যাও এবং বল তুমি কী চাও।

ও বলল, আমি এ মুহূর্তে দলে কোনো অবস্থান চাই না। বরং যাঁরা এখানে কাজ করছেন, তাঁদের এ পদ পাওয়া উচিত। আমি কেন একটা পদ দখল করে রাখব? আমি আমার মায়ের সঙ্গে আছি, দেশের জন্য কাজ করছি ও তাঁকে সহযোগিতা করছি। আমি তা করে যাব। এএনআইয়ের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনে করেন কি না, কর্মীদের চাওয়ার সঙ্গে তাঁর ছেলের সায় দেওয়া উচিত। জবাবে তিনি বলেন, এটি জনগণের ওপর নির্ভর করছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব