০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইবি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার, দাবি হত্যা

নিশাত তাসনিম উর্মি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের স্নাতক ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী নিশাত তাসনিম উর্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে মেহেরপুরের গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্বজনদের অভিযোগ, তাকে হত্যার পর হাসপাতালে এনে নাটক সাজিয়েছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্কুলে পড়ার সময় গাংনীর পদ্মা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী হাসেম শাহর ছেলে আসফাকুজ্জামান প্রিন্সের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয় উর্মির৷ পরে কলেজে উঠলে তাদের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে ১৩ মাস বয়সী একটা ছেলে সন্তান আছে।

উর্মির বাবা গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘গভীর রাতে বেয়াই হাসেম শাহ মোবাইল ফোনে জানান, মেয়ে উর্মির অসুস্থ হওয়ায় তাকে গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। অসুস্থতার কারণ জানতে চাইলে উর্মীর ঘরের জানালার সঙ্গে ফাঁস দিয়েছে বলে জানানো হয়। সংবাদ পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে জানতে পারি মেয়ে অনেক আগেই মারা গেছে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে। পুলিশকে খবর দেওয়া হলে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নেয়।’

গাংনী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহীন বলেন, সংবাদ পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

ইবি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার, দাবি হত্যা

প্রকাশিত : ০৩:১০:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের স্নাতক ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী নিশাত তাসনিম উর্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে মেহেরপুরের গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্বজনদের অভিযোগ, তাকে হত্যার পর হাসপাতালে এনে নাটক সাজিয়েছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্কুলে পড়ার সময় গাংনীর পদ্মা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী হাসেম শাহর ছেলে আসফাকুজ্জামান প্রিন্সের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয় উর্মির৷ পরে কলেজে উঠলে তাদের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে ১৩ মাস বয়সী একটা ছেলে সন্তান আছে।

উর্মির বাবা গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘গভীর রাতে বেয়াই হাসেম শাহ মোবাইল ফোনে জানান, মেয়ে উর্মির অসুস্থ হওয়ায় তাকে গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। অসুস্থতার কারণ জানতে চাইলে উর্মীর ঘরের জানালার সঙ্গে ফাঁস দিয়েছে বলে জানানো হয়। সংবাদ পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে জানতে পারি মেয়ে অনেক আগেই মারা গেছে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে। পুলিশকে খবর দেওয়া হলে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নেয়।’

গাংনী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহীন বলেন, সংবাদ পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব