০৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

ভেড়ামারায় বাসা বাড়ির পয়ঃবর্জ্য যাচ্ছে কোথায়?

ভেড়ামারায় পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি বাসা-বাড়ি এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে নিজস্ব সেপটিক ট্যাংক থাকতে হবে। সুয়ারেজ লাইন কোনোভাবে সরাসরি নদী অথবা খালে দেওয়া যাবে না। পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা: আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালায় এসব বক্তব্য উঠে আসে। ভেড়ামারা শহরে আইন ও বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে অপরিকল্পিতভাবে অনেক অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। ভেড়ামারা অনেক বাসা-বাড়িতে সেপটিক ট্যাংক নেই। আর এই সেপটিক ট্যাংক না থাকায় সুয়ারেজ লাইন ড্রেনে সরাসরি দিয়ে দেন। এতে করে নদী ও খালের পানি দূষিত হয়ে মাছসহ অন্যান্য প্রাণী বাঁচে না।

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা জন্য সেপটিক ট্যাংক না রেখে কোনো বাসা-বাড়ি নির্মাণের অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। নকশা অনুমোদন দেওয়ার পূর্বে এসব বিষয়ে আরো সতর্ক থাকতে হবে ভেড়ামারা পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে। নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করতে নাগরিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন। বাসা বাড়ির বর্জ্য যাচ্ছে জলাশয়ে ড্রেন, খাল, নদী বিষাক্ত থেকে যাচ্ছে। এখনো একই লাইনে বাসা বাড়ির পয়ঃ বর্জ্য। বাসা- বাড়িতে সেফটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল বাধ্যতামূলক করা উচিত। বাংলাদেশ জাতীয় নির্মাণ বিধিমালা ২০২০ অনুসারে প্রতিটা বাসা বাড়িতে অবশ্যই পরিপূর্ণ টয়লেট ব্যবস্থা থাকতে হবে। যেখানে টয়লেটের সঙ্গে সেপটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল থাকতে হবে। নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিতে নগরবাসীকে সহযোগিতা করতে হবে। বাসা বাড়িতে না থাকার কারণে আশেপাশে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।

মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার কারণে ভোগ বেড়েছে। ‌পাশাপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে ময়লা-আবর্জনা। আগে একটি ব্যাগে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হতো। এখন প্রতিটি উপকরণের সঙ্গে একটি ব্যাগ দেওয়া হয় যার ফলে বাসা-বাড়িতে ময়লা বেশি হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই ময়লা আবর্জনা একটি ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনা চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার কারণে ভোগ বেড়েছে। ‌পাশাপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে ময়লা-আবর্জনা। আগে একটি ব্যাগে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হতো। এখন প্রতিটি উপকরণের সঙ্গে একটি ব্যাগ দেওয়া হয় যার ফলে বাসা-বাড়িতে ময়লা বেশি হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই ময়লা আবর্জনা একটি ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনা চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে।

ভেড়ামারাকে একটি আধুনিক, দৃষ্টি নন্দন ও বসবাসযোগ্য নগরী গড়তে ভেড়ামারা পৌরসভা কে নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। এরই মধ্যে অনেক দখল হওয়া খাল উদ্ধার সংস্কার ও পুনঃখনন করা প্রায়জন। গৃহীত কাজ সমাপ্ত হলে শহরের অনেক পরিবর্তন আসবে।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আপিল বিভাগের রায় ৪ সেপ্টেম্বর

ভেড়ামারায় বাসা বাড়ির পয়ঃবর্জ্য যাচ্ছে কোথায়?

প্রকাশিত : ১২:২৯:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২

ভেড়ামারায় পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি বাসা-বাড়ি এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে নিজস্ব সেপটিক ট্যাংক থাকতে হবে। সুয়ারেজ লাইন কোনোভাবে সরাসরি নদী অথবা খালে দেওয়া যাবে না। পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা: আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালায় এসব বক্তব্য উঠে আসে। ভেড়ামারা শহরে আইন ও বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে অপরিকল্পিতভাবে অনেক অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। ভেড়ামারা অনেক বাসা-বাড়িতে সেপটিক ট্যাংক নেই। আর এই সেপটিক ট্যাংক না থাকায় সুয়ারেজ লাইন ড্রেনে সরাসরি দিয়ে দেন। এতে করে নদী ও খালের পানি দূষিত হয়ে মাছসহ অন্যান্য প্রাণী বাঁচে না।

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা জন্য সেপটিক ট্যাংক না রেখে কোনো বাসা-বাড়ি নির্মাণের অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। নকশা অনুমোদন দেওয়ার পূর্বে এসব বিষয়ে আরো সতর্ক থাকতে হবে ভেড়ামারা পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে। নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করতে নাগরিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন। বাসা বাড়ির বর্জ্য যাচ্ছে জলাশয়ে ড্রেন, খাল, নদী বিষাক্ত থেকে যাচ্ছে। এখনো একই লাইনে বাসা বাড়ির পয়ঃ বর্জ্য। বাসা- বাড়িতে সেফটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল বাধ্যতামূলক করা উচিত। বাংলাদেশ জাতীয় নির্মাণ বিধিমালা ২০২০ অনুসারে প্রতিটা বাসা বাড়িতে অবশ্যই পরিপূর্ণ টয়লেট ব্যবস্থা থাকতে হবে। যেখানে টয়লেটের সঙ্গে সেপটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল থাকতে হবে। নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিতে নগরবাসীকে সহযোগিতা করতে হবে। বাসা বাড়িতে না থাকার কারণে আশেপাশে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।

মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার কারণে ভোগ বেড়েছে। ‌পাশাপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে ময়লা-আবর্জনা। আগে একটি ব্যাগে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হতো। এখন প্রতিটি উপকরণের সঙ্গে একটি ব্যাগ দেওয়া হয় যার ফলে বাসা-বাড়িতে ময়লা বেশি হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই ময়লা আবর্জনা একটি ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনা চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার কারণে ভোগ বেড়েছে। ‌পাশাপাশি বৃদ্ধি পেয়েছে ময়লা-আবর্জনা। আগে একটি ব্যাগে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হতো। এখন প্রতিটি উপকরণের সঙ্গে একটি ব্যাগ দেওয়া হয় যার ফলে বাসা-বাড়িতে ময়লা বেশি হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই ময়লা আবর্জনা একটি ব্যবস্থাপনার মধ্যে আনা চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে।

ভেড়ামারাকে একটি আধুনিক, দৃষ্টি নন্দন ও বসবাসযোগ্য নগরী গড়তে ভেড়ামারা পৌরসভা কে নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। এরই মধ্যে অনেক দখল হওয়া খাল উদ্ধার সংস্কার ও পুনঃখনন করা প্রায়জন। গৃহীত কাজ সমাপ্ত হলে শহরের অনেক পরিবর্তন আসবে।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব