০৪:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা দ্বায়ে ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় চার আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ১৮ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ রায় ঘোষাণা করেন।মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-কামরুল, রবিউল, আলী আকবর ও শুক্কুর আলী। হত্যার ১৭ বছর পর এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রকিবউদ্দিন আহমেদ জানান, এ মামলায় রবিউলের মা ডলি বেগমের যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে। রবিউল ও তার মা পলাতক রয়েছেন।

মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০০৫ সালের ৩ জুন ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের লক্ষ্মীনগর গ্রামের ধইঞ্চাক্ষেত থেকে স্কুলছাত্রী নিপার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই দিনই নিপার বাবা ফতুল্লার চর রাজাপুর এলাকার রঙমিস্ত্রি আক্তার হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ এক বছরের মাথায় ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর নিপাকে হত্যা করে আসামিরা। মামলার দুই আসামি রবিউল ও কামরুল আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেয়। সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে চারজনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। আর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

জনপ্রিয়

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা দ্বায়ে ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত : ০৩:১৭:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর ২০২২

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় চার আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার ১৮ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ রায় ঘোষাণা করেন।মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-কামরুল, রবিউল, আলী আকবর ও শুক্কুর আলী। হত্যার ১৭ বছর পর এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রকিবউদ্দিন আহমেদ জানান, এ মামলায় রবিউলের মা ডলি বেগমের যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে। রবিউল ও তার মা পলাতক রয়েছেন।

মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০০৫ সালের ৩ জুন ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের লক্ষ্মীনগর গ্রামের ধইঞ্চাক্ষেত থেকে স্কুলছাত্রী নিপার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই দিনই নিপার বাবা ফতুল্লার চর রাজাপুর এলাকার রঙমিস্ত্রি আক্তার হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ এক বছরের মাথায় ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর নিপাকে হত্যা করে আসামিরা। মামলার দুই আসামি রবিউল ও কামরুল আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেয়। সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে চারজনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। আর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব