০৫:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভালুকায় সঙ্ঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি আটক

ময়মনসিংহের ভালুকায় স্কুলছাত্রীকে সঙ্ঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় এক জনকে গ্রেফতার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। শনিবার ২১ জানুয়ারি ভালুকা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে লালমনিরহাট সদর থানার বত্রিশ হাজার এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুমন মিয়া (২৯) ভালুকার কেল্লাবো গ্রামের মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ভালুকা থানার জামিরাপাড়া এসএম উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী গত ৮ জানুয়ারি নতুন বই নেওয়ার জন্য স্কুলে যায়। ফেরার পথে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ‘সুমন’ নামের এক ব্যক্তি তাকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে ভালুকা নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে বিকেলে গফরগাঁও নিয়ে যায়। এর মধ্যে সুমন আরও তিনজন বন্ধুকে গফরগাঁও-ভালুকা সীমানা এলাকায় ডেকে নিয়ে আসে। এরপর ভালুকা থানাধীন কাইসন-বিরানিয়া রাস্তার পাশে একটি নিরিবিলি স্থানে রাত নয়টা থেকে পরের দিন সকাল ছয়টা পর্যন্ত মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে চান্দাবো এলাকায় তারা মেয়েটিকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।

এই ঘটনার পর ভালুকা থানায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমন বিভিন্ন সময়ে সাতজন মেয়েকে ধর্ষণ করেছে বলে স্বীকার করেছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

বাংলাদেশে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

ভালুকায় সঙ্ঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি আটক

প্রকাশিত : ০২:১০:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩

ময়মনসিংহের ভালুকায় স্কুলছাত্রীকে সঙ্ঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় এক জনকে গ্রেফতার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। শনিবার ২১ জানুয়ারি ভালুকা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে লালমনিরহাট সদর থানার বত্রিশ হাজার এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুমন মিয়া (২৯) ভালুকার কেল্লাবো গ্রামের মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ভালুকা থানার জামিরাপাড়া এসএম উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী গত ৮ জানুয়ারি নতুন বই নেওয়ার জন্য স্কুলে যায়। ফেরার পথে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ‘সুমন’ নামের এক ব্যক্তি তাকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে ভালুকা নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে বিকেলে গফরগাঁও নিয়ে যায়। এর মধ্যে সুমন আরও তিনজন বন্ধুকে গফরগাঁও-ভালুকা সীমানা এলাকায় ডেকে নিয়ে আসে। এরপর ভালুকা থানাধীন কাইসন-বিরানিয়া রাস্তার পাশে একটি নিরিবিলি স্থানে রাত নয়টা থেকে পরের দিন সকাল ছয়টা পর্যন্ত মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে চান্দাবো এলাকায় তারা মেয়েটিকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।

এই ঘটনার পর ভালুকা থানায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমন বিভিন্ন সময়ে সাতজন মেয়েকে ধর্ষণ করেছে বলে স্বীকার করেছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব