১১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫

সারাদেশে জমজমের পানি বিক্রিয় নিষিদ্ধ

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সারাদেশে আপাতত জমজমের পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে। সোমবার, ৩০ জানুয়ারি সকালে এক মতবিনিময় শেষে ভোক্তার ডিজি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, জমজমের পানি বলে অনেকেই ভোক্তার সঙ্গে প্রতারণা করছেন। তাছাড়া পানির উৎসসহ বেশ কিছু বিষয়ে মালিক সমিতি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। পরে ইসলামী ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ধর্মীয় ব্যাখ্যা জানার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ভোক্তার ডিজি বলেন, বিশ্বাসের কথা বলে জমজমের পানি বিক্রি করা যাবে না, উৎস জানতে হবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ জমজমের পানি বিক্রি করলে, প্রতিষ্ঠান সিলগালা করে দেওয়া হবে।

সফিকুজ্জামান বলেন, ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপন দিয়ে অনেকেই জমজমের পানি বিক্রি করছে। এসব পেজ বিটিআরসির মাধ্যমে বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

রোববার, ২৯ জানুয়ারি দুপুরে বায়তুল মোকাররম মার্কেট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ভোক্তা অধিদপ্তর।
অভিযানে দেখা যায়, অনেক ব্যবসায়ীই জমজমের পানি বিক্রি করছেন। প্রতি লিটার পানি দুই থেকে তিন হাজার টাকায় বিক্রি করছেন তারা। কিন্তু বাংলাদেশে কেউ জমজমের পানি বৈধভাবে আমদানি করে না।

ব্যবসায়ীরা জানান, হজযাত্রীরা জমজমের পানি নিয়ে আসেন। হাজিদের কাছ থেকে তারা সেই পানি কিনে খুচরা বিক্রি করেন। শুধু বিশ্বাসের উপর নির্ভর করেই তারা জমজমের পানি কিনতেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

ক্ষুদে মেসির  দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

সারাদেশে জমজমের পানি বিক্রিয় নিষিদ্ধ

প্রকাশিত : ০১:৫৭:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সারাদেশে আপাতত জমজমের পানি বিক্রি বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে। সোমবার, ৩০ জানুয়ারি সকালে এক মতবিনিময় শেষে ভোক্তার ডিজি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, জমজমের পানি বলে অনেকেই ভোক্তার সঙ্গে প্রতারণা করছেন। তাছাড়া পানির উৎসসহ বেশ কিছু বিষয়ে মালিক সমিতি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। পরে ইসলামী ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ধর্মীয় ব্যাখ্যা জানার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ভোক্তার ডিজি বলেন, বিশ্বাসের কথা বলে জমজমের পানি বিক্রি করা যাবে না, উৎস জানতে হবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ জমজমের পানি বিক্রি করলে, প্রতিষ্ঠান সিলগালা করে দেওয়া হবে।

সফিকুজ্জামান বলেন, ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপন দিয়ে অনেকেই জমজমের পানি বিক্রি করছে। এসব পেজ বিটিআরসির মাধ্যমে বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

রোববার, ২৯ জানুয়ারি দুপুরে বায়তুল মোকাররম মার্কেট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ভোক্তা অধিদপ্তর।
অভিযানে দেখা যায়, অনেক ব্যবসায়ীই জমজমের পানি বিক্রি করছেন। প্রতি লিটার পানি দুই থেকে তিন হাজার টাকায় বিক্রি করছেন তারা। কিন্তু বাংলাদেশে কেউ জমজমের পানি বৈধভাবে আমদানি করে না।

ব্যবসায়ীরা জানান, হজযাত্রীরা জমজমের পানি নিয়ে আসেন। হাজিদের কাছ থেকে তারা সেই পানি কিনে খুচরা বিক্রি করেন। শুধু বিশ্বাসের উপর নির্ভর করেই তারা জমজমের পানি কিনতেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব