০৩:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ৬৪টি ভারতীয় মহিষ আমদানি

বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ৬৪টি ভারতীয় মহিষের একটি চালান আমদানি করা হয়েছে

রবিবার(১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ৫টি ট্রাকে ৩২টি বাছুর ও ৩২টি গাভি মহিষ আসে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বেনাপোল বন্দরে। মহিষগুলো ভারতের হরিয়ানা রাজ্য থেকে আমদানি করা হয়েছে।

কাস্টমস ও বন্দর সূত্রে জানা গেছে, মহিষগুলো বাগেরহাটের ফকিরহাটে মহিষ উন্নয়ন প্রকল্প খামারে যাবে।দুধ উৎপাদনের জন্য ৩২টি মহিষ ও ৩২টি মহিষের বাছুর (প্রজনন) আমদানির জন্য দরপত্র দিলে ঢাকার আমদানিকারক জেনটেক ইন্টারন্যাশনাল লি. এই মহিষগুলো ভারত থেকে আমদানি করে। ভারতের রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান হলো নোরায়াল ডেইরী ফার্ম।

শার্শা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিনয় কৃষ্ণ মন্ডল জানান, মহিষগুলো বাগেরহাটের ফকিরহাট এলাকার মহিষ উন্নয়ন প্রকল্প খামারে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে মহিষগুলো ভালো পাওয়া গেছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগের সরকারি শুল্ক আদায় করে যথাযথভাবে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা শেখ এনাম হোসেন মহিষ আমদানির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মহিষগুলো বেনাপোল কাস্টমস হাউজ থেকে খালাস নিতে মুক্তি এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন। তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শুল্কায়ন করার পর খালাস দেওয়া হবে।

বেনাপোলের মুক্তি এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট আমদানিক করা মহিষগুলো বেনাপোল কাস্টমস হাউজ থেকে ছাড় নেওয়ার জন্য বিল অব এন্ট্রি দাখিল করেছেন। মহিষের আমদানি মূল্য ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ৬১ হাজার ৮শ ৪৪ মার্কিন ডলার। এই মহিষের কোনও আমদানি শুল্ক নেই। তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগের ছাড়পত্র নিতে হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

জনপ্রিয়

বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ৬৪টি ভারতীয় মহিষ আমদানি

প্রকাশিত : ০১:৪৫:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ৬৪টি ভারতীয় মহিষের একটি চালান আমদানি করা হয়েছে

রবিবার(১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ৫টি ট্রাকে ৩২টি বাছুর ও ৩২টি গাভি মহিষ আসে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বেনাপোল বন্দরে। মহিষগুলো ভারতের হরিয়ানা রাজ্য থেকে আমদানি করা হয়েছে।

কাস্টমস ও বন্দর সূত্রে জানা গেছে, মহিষগুলো বাগেরহাটের ফকিরহাটে মহিষ উন্নয়ন প্রকল্প খামারে যাবে।দুধ উৎপাদনের জন্য ৩২টি মহিষ ও ৩২টি মহিষের বাছুর (প্রজনন) আমদানির জন্য দরপত্র দিলে ঢাকার আমদানিকারক জেনটেক ইন্টারন্যাশনাল লি. এই মহিষগুলো ভারত থেকে আমদানি করে। ভারতের রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান হলো নোরায়াল ডেইরী ফার্ম।

শার্শা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিনয় কৃষ্ণ মন্ডল জানান, মহিষগুলো বাগেরহাটের ফকিরহাট এলাকার মহিষ উন্নয়ন প্রকল্প খামারে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে মহিষগুলো ভালো পাওয়া গেছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগের সরকারি শুল্ক আদায় করে যথাযথভাবে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা শেখ এনাম হোসেন মহিষ আমদানির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মহিষগুলো বেনাপোল কাস্টমস হাউজ থেকে খালাস নিতে মুক্তি এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন। তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শুল্কায়ন করার পর খালাস দেওয়া হবে।

বেনাপোলের মুক্তি এন্টারপ্রাইজ নামের একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট আমদানিক করা মহিষগুলো বেনাপোল কাস্টমস হাউজ থেকে ছাড় নেওয়ার জন্য বিল অব এন্ট্রি দাখিল করেছেন। মহিষের আমদানি মূল্য ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ৬১ হাজার ৮শ ৪৪ মার্কিন ডলার। এই মহিষের কোনও আমদানি শুল্ক নেই। তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগের ছাড়পত্র নিতে হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব