০৬:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন

ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত অভিযোগপত্র পাঠ করার পর বর্তমানে জেলে থাকা রাসেল নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার দাবি করেন।

তবে জামিন পেয়ে আত্মগোপনে থাকা শামীমা নাসরিনের অভিযোগপত্র পাঠ করেননি ট্রাইব্যুনাল। তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপ-পরিদর্শক (এসআই) প্রদীপ কুমার দাস গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর ওই দম্পতির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির গ্রাহক মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে ওই দম্পতিসহ অজ্ঞাত ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।

মামলার নথিতে বলা হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইভ্যালি থেকে ইলেকট্রনিক পণ্য কেনার জন্য বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে ২৮ লাখ টাকা পাঠান অভিযোগকারী। ইভ্যালির অর্ডার দেওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার কথা থাকলেও ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও তিনি তা পাননি। এরপর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ওই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

বিজনেস বাংলাদেশ/ বিএইচ

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশি নাগরিকের উপর ছিনতাইকারীর বর্বর হামলা ,দুই ছিনতাইকারী আটক

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন

প্রকাশিত : ০৪:২৪:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩

ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত অভিযোগপত্র পাঠ করার পর বর্তমানে জেলে থাকা রাসেল নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার দাবি করেন।

তবে জামিন পেয়ে আত্মগোপনে থাকা শামীমা নাসরিনের অভিযোগপত্র পাঠ করেননি ট্রাইব্যুনাল। তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপ-পরিদর্শক (এসআই) প্রদীপ কুমার দাস গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর ওই দম্পতির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির গ্রাহক মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে ওই দম্পতিসহ অজ্ঞাত ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।

মামলার নথিতে বলা হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইভ্যালি থেকে ইলেকট্রনিক পণ্য কেনার জন্য বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে ২৮ লাখ টাকা পাঠান অভিযোগকারী। ইভ্যালির অর্ডার দেওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার কথা থাকলেও ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও তিনি তা পাননি। এরপর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ওই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

বিজনেস বাংলাদেশ/ বিএইচ