০৯:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

বদলে গেছে নারায়ণগঞ্জ বাস ডিপো, নেপথ্যে তাজুল ইসলাম

“ আয় বৃদ্ধি, ব্যয় সংকোচন ও যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন“ স্লোগানকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিনত করার লক্ষ্যে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মো: তাজুল ইসলাম। শত প্রতিকুল পরিবেশ থাকা অবস্থায় নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজের প্রচেষ্টায় অক্লান্ত পরিশ্রম, সততা, সাহসী ভূমিকার মাধ্যমে জরাজীর্ন ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত করা হয়েছে। তাজুল ইসলামের যোগদানের পূর্বে ডিপোতে ৪ থেকে ৮ মাসের বেতন বকেয়া ছিল শ্রমিক-কর্মচারীদের। ছিল না ন্যুনতম সুযোগ-সুবিধা, যেখানে অনিয়মই ছিল নিয়ম।

সকল ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ কোন প্রকার ষড়যন্ত্র বরদাস করা হবে না, মর্মে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন এবং নারায়নগঞ্জ বাস ডিপো ও ট্রেনিং সেন্টারের উন্নয়নমূলক কাজ করেন। নারায়ানগঞ্জ বাস ডিপো এন্ড ট্রেনিং সেন্টারের ম্যানেজার (অপারেশন) মো: শাহরিয়ার বুলবুল, আজকের বিজনেসকে বলেন, ‘বর্তমান চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম স্যার যোগদানের পরে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বিআরটিসি ফিরে পেয়েছে নতুন রুপে। যা নারায়াণঞ্জবাসী সারাজীবন মনে রাখবে।’

তিনি বলেন, বর্তমানে দূর্ঘটনারোধে চালকদের বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং/রিফ্রেসমেন্ট প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। ডিপোর সকল কর্মচারীদের শাররিক মানসিক বিনোদনের জন্য বার্ষিক বনভোজনের আয়োজন করা হয়ে থাকে। দির্ঘ তেইশ বছর পূর্বে শ্রান্তি-বিনোদন ভাতা চালু করেছে। বিআরটিসি (এসইআইপি) প্রকল্পের জন্য ট্রেনিং শাখার জন্য আধুনিক মানের অডিটোরিয়াম ও প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ক্লাস রুম নির্মাণ করা হয়েছে। ডিপোর কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সুবিধার্থে আধুনিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। ডিপোর উন্নয়নমূলক ও সংস্কার কাজের অংশ হিসেবে অফিস ভবনের প্রতিটি রুমে জরাজীর্ণ টিনশেড পরিবর্তন করে নতুন টিনশেড নির্মান করা হয়েছে। মো: শাহরিয়ার আরও বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয় যোগদানের পর অচল বাস মেরামতপূর্বক সচল করে অনরুট করে ডিপোর চলমান বাস সংখ্যা এখন ৭৭টি।

ব্যয় সংকোচন করে আয়ের হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বর্তমানে ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা। বর্তমান চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বাসগুলি মেরামত সম্পন্ন করে অনরুট করেন অবশিষ্ট বাসগুলি মেরামত কাজ অলাভজনক বিধায় বিইআর এর মাধ্যমে বিক্রি করে ডিপোর ভিতরের অংশ সুন্দর পরিবেশ তৈরি করেছে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ বাস ডিপোতে ১৬টিরও বেশি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। যা ঢাকা অফিস থেকে সরাসরি তদারকি করা হয়ে থাকে। ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ই-টিকেটিং এবং ঢাকা- লক্ষীপুর রুটে অনলাইন টিকেটিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করা হয়েছে; যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন ও পণ্য পরিবহন সেবায় জনগণের অন্তরে স্থান পেয়েছে বিআরটিসি। বর্তমানে বেতন, বিভিন্ন ভাতা, প্রতেঙ্গায় পর্যটক বাস, দেশের ২০ স্থানে কারিগরি প্রশিক্ষণসহ দেশের ৬৩ জেলায় নিরবচ্ছিন্ন যাত্রী সেবা দিচ্ছে বিআরটিসি।

বর্তমান চেয়ারম্যান বলেন, প্রথমবারের মত বিআরটিসি সার্বিকভাবে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে। বিআরটিসি’র নীট লাভের পরিমান ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সকল ইউনিটে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা স্ব-স্ব ইউনিটের নিজস্ব আয় হাতে প্রতিমাসের ১ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করা হচ্ছে। প্রথমবারের মত বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক ২০২২ প্রদানের লক্ষ্যে বিআরটিসির আবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বাছাই কমিটির সুপারিশসহ জাতীয় কমিটিতে প্রেরিত হয়েছে।

এই সম্পৃক্ত আরও নিউজ ক্লিক করুন

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের প্রেক্ষিতে রাজধানী ঢাকার সাথে দক্ষিণ বঙ্গের যোগযোগের সুবিধার্থে ২১টি জেলার ২৩টি রুটে ৬০টি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে। দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর পর চালকদের পদন্নোতি দেয়া হয়েছে। প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষ ডিজিটাল, আধুনিকায়ন ও দৃষ্টিনন্দন করা হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীরা অর্ধেক ভাড়ায় বিআরটিসি বাসে নিয়মিত যাতায়াত করছে। জ্বালানী তেল ডিজেলের মূল্য প্রায় ৪২ শতাংশ বৃদ্ধি স্বত্তেও বিআরটিসি পূর্বের হারে বিসিআইসি এর সার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পরিবহন করে যাচ্ছে। সরকারি পরিবহন পুল হতে প্রশিক্ষণ কাজে ব্যবহারের জন্য ২৯টি প্রশিক্ষণ কার/জীপ বরাদ্ধ পেয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ৪২টি রুটে ৩২৯টি বাসের মাধ্যমে এবং আন্তঃ জেলায় ১৬৩টি রুটে ৫০৪টি বাসের মাধ্যমে সিটি বাস সার্ভিস সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীও ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন রুটে কর্মজীবীসহ অন্যান্য মহিলাদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ৪০১টি গাড়ি স্টাফ বাস হিসেবে সেবা প্রদান করছে। নিজস্ব অর্থয়নে ডিপোতে ইনয়ার্ড, র‌্যাম্প, পেইন্ট বুথ, অত্যাধুনিক আধুনিক যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। “সোনার বাংলা বিনির্মাণে” বিআরটিসিকে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক ও উন্নত সেবা নিশ্চিত করবো। সেই সঙ্গে যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন আরও সহজ করতে কাজের মাধ্যমে দূর্বার গতিতে এগিয়ে বিআরটিসিকে এগিয়ে নিতে হবে আমাদের।

বিজনেস বাংলাদেশ/এনআই

জনপ্রিয়

রংপুরে রেল স্টেশনে বৈষম্য উন্নয়ন হয়নি,প্রতিবাদে অবরোধ

বদলে গেছে নারায়ণগঞ্জ বাস ডিপো, নেপথ্যে তাজুল ইসলাম

প্রকাশিত : ০৫:২৭:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অগাস্ট ২০২৩

“ আয় বৃদ্ধি, ব্যয় সংকোচন ও যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন“ স্লোগানকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিনত করার লক্ষ্যে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মো: তাজুল ইসলাম। শত প্রতিকুল পরিবেশ থাকা অবস্থায় নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজের প্রচেষ্টায় অক্লান্ত পরিশ্রম, সততা, সাহসী ভূমিকার মাধ্যমে জরাজীর্ন ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত করা হয়েছে। তাজুল ইসলামের যোগদানের পূর্বে ডিপোতে ৪ থেকে ৮ মাসের বেতন বকেয়া ছিল শ্রমিক-কর্মচারীদের। ছিল না ন্যুনতম সুযোগ-সুবিধা, যেখানে অনিয়মই ছিল নিয়ম।

সকল ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ কোন প্রকার ষড়যন্ত্র বরদাস করা হবে না, মর্মে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন এবং নারায়নগঞ্জ বাস ডিপো ও ট্রেনিং সেন্টারের উন্নয়নমূলক কাজ করেন। নারায়ানগঞ্জ বাস ডিপো এন্ড ট্রেনিং সেন্টারের ম্যানেজার (অপারেশন) মো: শাহরিয়ার বুলবুল, আজকের বিজনেসকে বলেন, ‘বর্তমান চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম স্যার যোগদানের পরে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বিআরটিসি ফিরে পেয়েছে নতুন রুপে। যা নারায়াণঞ্জবাসী সারাজীবন মনে রাখবে।’

তিনি বলেন, বর্তমানে দূর্ঘটনারোধে চালকদের বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং/রিফ্রেসমেন্ট প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। ডিপোর সকল কর্মচারীদের শাররিক মানসিক বিনোদনের জন্য বার্ষিক বনভোজনের আয়োজন করা হয়ে থাকে। দির্ঘ তেইশ বছর পূর্বে শ্রান্তি-বিনোদন ভাতা চালু করেছে। বিআরটিসি (এসইআইপি) প্রকল্পের জন্য ট্রেনিং শাখার জন্য আধুনিক মানের অডিটোরিয়াম ও প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ক্লাস রুম নির্মাণ করা হয়েছে। ডিপোর কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সুবিধার্থে আধুনিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। ডিপোর উন্নয়নমূলক ও সংস্কার কাজের অংশ হিসেবে অফিস ভবনের প্রতিটি রুমে জরাজীর্ণ টিনশেড পরিবর্তন করে নতুন টিনশেড নির্মান করা হয়েছে। মো: শাহরিয়ার আরও বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান মহোদয় যোগদানের পর অচল বাস মেরামতপূর্বক সচল করে অনরুট করে ডিপোর চলমান বাস সংখ্যা এখন ৭৭টি।

ব্যয় সংকোচন করে আয়ের হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বর্তমানে ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা। বর্তমান চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বাসগুলি মেরামত সম্পন্ন করে অনরুট করেন অবশিষ্ট বাসগুলি মেরামত কাজ অলাভজনক বিধায় বিইআর এর মাধ্যমে বিক্রি করে ডিপোর ভিতরের অংশ সুন্দর পরিবেশ তৈরি করেছে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ বাস ডিপোতে ১৬টিরও বেশি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। যা ঢাকা অফিস থেকে সরাসরি তদারকি করা হয়ে থাকে। ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ই-টিকেটিং এবং ঢাকা- লক্ষীপুর রুটে অনলাইন টিকেটিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করা হয়েছে; যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন ও পণ্য পরিবহন সেবায় জনগণের অন্তরে স্থান পেয়েছে বিআরটিসি। বর্তমানে বেতন, বিভিন্ন ভাতা, প্রতেঙ্গায় পর্যটক বাস, দেশের ২০ স্থানে কারিগরি প্রশিক্ষণসহ দেশের ৬৩ জেলায় নিরবচ্ছিন্ন যাত্রী সেবা দিচ্ছে বিআরটিসি।

বর্তমান চেয়ারম্যান বলেন, প্রথমবারের মত বিআরটিসি সার্বিকভাবে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে। বিআরটিসি’র নীট লাভের পরিমান ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সকল ইউনিটে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা স্ব-স্ব ইউনিটের নিজস্ব আয় হাতে প্রতিমাসের ১ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করা হচ্ছে। প্রথমবারের মত বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক ২০২২ প্রদানের লক্ষ্যে বিআরটিসির আবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বাছাই কমিটির সুপারিশসহ জাতীয় কমিটিতে প্রেরিত হয়েছে।

এই সম্পৃক্ত আরও নিউজ ক্লিক করুন

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের প্রেক্ষিতে রাজধানী ঢাকার সাথে দক্ষিণ বঙ্গের যোগযোগের সুবিধার্থে ২১টি জেলার ২৩টি রুটে ৬০টি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে। দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর পর চালকদের পদন্নোতি দেয়া হয়েছে। প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষ ডিজিটাল, আধুনিকায়ন ও দৃষ্টিনন্দন করা হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীরা অর্ধেক ভাড়ায় বিআরটিসি বাসে নিয়মিত যাতায়াত করছে। জ্বালানী তেল ডিজেলের মূল্য প্রায় ৪২ শতাংশ বৃদ্ধি স্বত্তেও বিআরটিসি পূর্বের হারে বিসিআইসি এর সার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পরিবহন করে যাচ্ছে। সরকারি পরিবহন পুল হতে প্রশিক্ষণ কাজে ব্যবহারের জন্য ২৯টি প্রশিক্ষণ কার/জীপ বরাদ্ধ পেয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে ৪২টি রুটে ৩২৯টি বাসের মাধ্যমে এবং আন্তঃ জেলায় ১৬৩টি রুটে ৫০৪টি বাসের মাধ্যমে সিটি বাস সার্ভিস সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীও ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন রুটে কর্মজীবীসহ অন্যান্য মহিলাদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ৪০১টি গাড়ি স্টাফ বাস হিসেবে সেবা প্রদান করছে। নিজস্ব অর্থয়নে ডিপোতে ইনয়ার্ড, র‌্যাম্প, পেইন্ট বুথ, অত্যাধুনিক আধুনিক যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। “সোনার বাংলা বিনির্মাণে” বিআরটিসিকে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক ও উন্নত সেবা নিশ্চিত করবো। সেই সঙ্গে যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন আরও সহজ করতে কাজের মাধ্যমে দূর্বার গতিতে এগিয়ে বিআরটিসিকে এগিয়ে নিতে হবে আমাদের।

বিজনেস বাংলাদেশ/এনআই