০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

৮ ডিজিটাল ব্যাংককে নীতিগত অনুমোদন

নগদ টাকার ব্যবহার কমানোর অংশ হিসেবে ৮টি ডিজিটাল ব্যাংককে কার্যক্রম পরিচালনার নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

লাইসেন্স পেতে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজি-টেন, ডিজিটঅল, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, জাপান-বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক এবং নর্থ ইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক।

এরমধ্যে নগদ এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক প্রাথমিকভাবে কার্যক্রম শুরু করবে। এই দুই প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের পর অন্য ব্যাংকগুলোর লাইসেন্স দেয়া হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে দুটি প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেয়া প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো নগদ ডিজিটাল ব্যাংক এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক। এই দুটির পারফরম্যান্স দেখে বাকিগুলোকে কার্যক্রম চালানোর অনুমতি দেয়া হবে। তারা ৬ মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শর্ত পূরণ করে আবেদন করতে পারবে।

চলতি বছরের ১৪ জুন ডিজিটাল ব্যাংক চালুর অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে ১৫ জুন নীতিমালা জারি করা হয়। আগ্রহীদের লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দিতে গত ২১ জুন একটি ওয়েব পোর্টাল চালু করা হয়। আবেদনের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয় গত ১ আগস্ট পর্যন্ত।

তবে নির্ধারিত সময়ে কোন আবেদন জমা না পড়ায় গত ৩০ জুলাই ডিজিটাল ব্যাংক খোলার আবেদনের সময়সীমা ১৭ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেসময় জানানো হয়, ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে আবেদনের লক্ষ্যে সব আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ ও মানসম্মত প্রস্তাবনা তৈরি এবং বিভিন্ন দলিলাদি সংগ্রহের বিষয়টিও বিবেচনা করে আবেদনপত্র দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/bh

জনপ্রিয়

ঢাকা কলেজের পুকুরে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

৮ ডিজিটাল ব্যাংককে নীতিগত অনুমোদন

প্রকাশিত : ০৮:০১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ অক্টোবর ২০২৩

নগদ টাকার ব্যবহার কমানোর অংশ হিসেবে ৮টি ডিজিটাল ব্যাংককে কার্যক্রম পরিচালনার নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

লাইসেন্স পেতে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজি-টেন, ডিজিটঅল, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, জাপান-বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক এবং নর্থ ইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক।

এরমধ্যে নগদ এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক প্রাথমিকভাবে কার্যক্রম শুরু করবে। এই দুই প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের পর অন্য ব্যাংকগুলোর লাইসেন্স দেয়া হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, প্রাথমিকভাবে দুটি প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেয়া প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো নগদ ডিজিটাল ব্যাংক এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক। এই দুটির পারফরম্যান্স দেখে বাকিগুলোকে কার্যক্রম চালানোর অনুমতি দেয়া হবে। তারা ৬ মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শর্ত পূরণ করে আবেদন করতে পারবে।

চলতি বছরের ১৪ জুন ডিজিটাল ব্যাংক চালুর অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ বিষয়ে ১৫ জুন নীতিমালা জারি করা হয়। আগ্রহীদের লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দিতে গত ২১ জুন একটি ওয়েব পোর্টাল চালু করা হয়। আবেদনের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয় গত ১ আগস্ট পর্যন্ত।

তবে নির্ধারিত সময়ে কোন আবেদন জমা না পড়ায় গত ৩০ জুলাই ডিজিটাল ব্যাংক খোলার আবেদনের সময়সীমা ১৭ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেসময় জানানো হয়, ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে আবেদনের লক্ষ্যে সব আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ ও মানসম্মত প্রস্তাবনা তৈরি এবং বিভিন্ন দলিলাদি সংগ্রহের বিষয়টিও বিবেচনা করে আবেদনপত্র দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/bh