১২:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ভারতে বিষাক্ত মদপানে কমপক্ষে ১৯ জনের মৃত্যু

ভারতের হরিয়ানায়ার একটি গ্রামে বিষাক্ত মদপানে কমপক্ষে ১৯ জন মারা গেছে। এতে ক্ষুব্দ গ্রামবাসীরা মদ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

ওই মৃত্যুর ঘটনায় বিষাক্ত মদ বিক্রির অভিযোগে পুলিশ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে একজন কংগ্রেস নেতার ছেলে এবং জননায়ক জনতা পার্টির (জেজেপি) এক নেতাও রয়েছেন।

মৃত্যুগুলো ঘটেছে মূলত যমুনানগরের মান্দেবাড়ি, পাঞ্জেতো কা মাজরা, ফুসগড়, সারান গ্রামে এবং পার্শ্ববর্তী আম্বালা জেলায়। বিরোধী দলগুলো এই মৃত্যুর ঘটনায় মনোহর সমালোচনা করে বলছে লাল খট্টরের সরকার অতীতে একই ধরনের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে ব্যর্থ হয়েছ।

পুলিশ এ পর্যন্ত সাত সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করলেও গ্রেপ্তারঅভিযান এখনও চালমান। ক্ষুব্দ গ্রামবাসীরা জীবননাশের হুমকির ভয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতিবাদ করতে পারছেন না। একজন গ্রামবাসী সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেন, আমি ভয় পাচ্ছি আমরা যদি আমাদের আওয়াজ তুলি তাহলে আমাদের জীবন নিয়ে বিপদে পড়তে হতে পারে।

আম্বালা পুলিশ একটি পরিত্যক্ত কারখানায় ১৪টি খালি ড্রাম, অবৈধ মদ তৈরিতে ব্যবহৃত উপকরণ এবং ২শ কেরেট ভেজাল মদ বাজেয়াপ্ত করেছে। যমুনানগরে গ্রেফতারকৃত সন্দেহভাজনদের কাছে এখান থেকেই ভেজাল মদ সরবরাহ করা হয়েছিল বলে পুলিশ ধারণা করছে। যমুনানগর পুলিশ এই মামলার তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি

জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

ভারতে বিষাক্ত মদপানে কমপক্ষে ১৯ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত : ০৪:১৬:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩

ভারতের হরিয়ানায়ার একটি গ্রামে বিষাক্ত মদপানে কমপক্ষে ১৯ জন মারা গেছে। এতে ক্ষুব্দ গ্রামবাসীরা মদ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

ওই মৃত্যুর ঘটনায় বিষাক্ত মদ বিক্রির অভিযোগে পুলিশ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে একজন কংগ্রেস নেতার ছেলে এবং জননায়ক জনতা পার্টির (জেজেপি) এক নেতাও রয়েছেন।

মৃত্যুগুলো ঘটেছে মূলত যমুনানগরের মান্দেবাড়ি, পাঞ্জেতো কা মাজরা, ফুসগড়, সারান গ্রামে এবং পার্শ্ববর্তী আম্বালা জেলায়। বিরোধী দলগুলো এই মৃত্যুর ঘটনায় মনোহর সমালোচনা করে বলছে লাল খট্টরের সরকার অতীতে একই ধরনের ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে ব্যর্থ হয়েছ।

পুলিশ এ পর্যন্ত সাত সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করলেও গ্রেপ্তারঅভিযান এখনও চালমান। ক্ষুব্দ গ্রামবাসীরা জীবননাশের হুমকির ভয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতিবাদ করতে পারছেন না। একজন গ্রামবাসী সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেন, আমি ভয় পাচ্ছি আমরা যদি আমাদের আওয়াজ তুলি তাহলে আমাদের জীবন নিয়ে বিপদে পড়তে হতে পারে।

আম্বালা পুলিশ একটি পরিত্যক্ত কারখানায় ১৪টি খালি ড্রাম, অবৈধ মদ তৈরিতে ব্যবহৃত উপকরণ এবং ২শ কেরেট ভেজাল মদ বাজেয়াপ্ত করেছে। যমুনানগরে গ্রেফতারকৃত সন্দেহভাজনদের কাছে এখান থেকেই ভেজাল মদ সরবরাহ করা হয়েছিল বলে পুলিশ ধারণা করছে। যমুনানগর পুলিশ এই মামলার তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএইচটি