০৯:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

শেরপুরে ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বরে সবজি বাগান

প্রধান মন্ত্রীর বাণী ‘এক ইঞ্চি জমিও পতিত রাখা যাবে না,’ এ কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শেরপুরের শ্রীবর্দী উপজেলার কুড়িকাহনীয় ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বরে পতিত ৫ শতক জমিতে সবজি চাষ করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান ফিরোজ খান নুন।

গত এক বছর যাবত এ সবজি বাগানে বিভিন্ন মৌসুমের নানা রকমের সবজি চাষ করে আসছে। বর্তমানের শীতকালীন সবজির মধ্যে মূলা, কফি, দেশী লাউ, বিলাতি লাউ, শিম, বেগুন, ডাটা, ঢেঁরস, কাঁচা মরিচ, লেবুসহ আরো নানা প্রজাতির সবজি চাষ করা হয়েছে। এছাড়াও এ বাগানে সবজির পাশাপাশি রয়েছে ভুট্টা, আম, কাঁঠাল, মাল্টা, পেয়ারা, জাম্বুরাসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল গাছ।

এসব সবজি ও ফলগাছ সার্বক্ষনিক স্থানীয় দু’জন লেবার পরিচর্যা করার জন্য রয়েছে। তারা এসব সবজি ও ফল নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় অনেক গ্রামবাসী খেয়ে থাকেন। সেই সাথে অনেক সময় এসব সবজি ও ফল বিক্রি করে বাগানের ব্যয়ের কাজে ব্যবহার করা হয় বলে জানায় ইউপি চেয়ারম্যান ফিরোজ খান নুন।

তিনি আরো জানায়, আমার পরিষদের ২০ শতক জমিটি আমারই দান করা। তাই এ পরিষদের প্রতি আমার আলাদা দরদ রয়েছে। ইতিপূর্বে আমি যখন চেয়ারম্যান ছিলাম না তখনও এ পরিষদের বিষয়ে আমার নানা সহযোগিতা ছিল। এবার নির্বাচিত হওয়ার পর পরিষদের বাউন্ডারিসহ গেইট নির্মান করা হয়েছে। এছাড়া চত্ত্বরের এই ৫ শতক জমি বছর জুড়ে পড়ে থাকে, তাই গত বছর থেকে এখানে সবজি চাষ এবং বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে। আগামীতে পরিষদ ভবনটি আরো সাজানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/bh

ট্যাগ :

রামগঞ্জে হতদরিদ্র হৃদয়ের স্বপ্ন পুরন করবে স্মার্ট জহির

শেরপুরে ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বরে সবজি বাগান

প্রকাশিত : ০৬:৫৯:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩

প্রধান মন্ত্রীর বাণী ‘এক ইঞ্চি জমিও পতিত রাখা যাবে না,’ এ কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শেরপুরের শ্রীবর্দী উপজেলার কুড়িকাহনীয় ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বরে পতিত ৫ শতক জমিতে সবজি চাষ করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান ফিরোজ খান নুন।

গত এক বছর যাবত এ সবজি বাগানে বিভিন্ন মৌসুমের নানা রকমের সবজি চাষ করে আসছে। বর্তমানের শীতকালীন সবজির মধ্যে মূলা, কফি, দেশী লাউ, বিলাতি লাউ, শিম, বেগুন, ডাটা, ঢেঁরস, কাঁচা মরিচ, লেবুসহ আরো নানা প্রজাতির সবজি চাষ করা হয়েছে। এছাড়াও এ বাগানে সবজির পাশাপাশি রয়েছে ভুট্টা, আম, কাঁঠাল, মাল্টা, পেয়ারা, জাম্বুরাসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফল গাছ।

এসব সবজি ও ফলগাছ সার্বক্ষনিক স্থানীয় দু’জন লেবার পরিচর্যা করার জন্য রয়েছে। তারা এসব সবজি ও ফল নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় অনেক গ্রামবাসী খেয়ে থাকেন। সেই সাথে অনেক সময় এসব সবজি ও ফল বিক্রি করে বাগানের ব্যয়ের কাজে ব্যবহার করা হয় বলে জানায় ইউপি চেয়ারম্যান ফিরোজ খান নুন।

তিনি আরো জানায়, আমার পরিষদের ২০ শতক জমিটি আমারই দান করা। তাই এ পরিষদের প্রতি আমার আলাদা দরদ রয়েছে। ইতিপূর্বে আমি যখন চেয়ারম্যান ছিলাম না তখনও এ পরিষদের বিষয়ে আমার নানা সহযোগিতা ছিল। এবার নির্বাচিত হওয়ার পর পরিষদের বাউন্ডারিসহ গেইট নির্মান করা হয়েছে। এছাড়া চত্ত্বরের এই ৫ শতক জমি বছর জুড়ে পড়ে থাকে, তাই গত বছর থেকে এখানে সবজি চাষ এবং বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে। আগামীতে পরিষদ ভবনটি আরো সাজানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/bh