০২:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

১৪৮ বল হাতে রেখেই নেপালকে হারিয়েছে বাংলাদেশ

দক্ষিণ আফ্রিকার ব্মলুফন্টেইনে অনুর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার সিক্সের প্রথম ম্যাচে ম্যাচে বাংলাদেশ ৫ উইকেটে নেপালকে পরাজিত করেছে। ১৪৮ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে জুনিয়র টাইগাররা।

বুধবার ম্যাচে ১৯.৫ ওভারে ১৬৯ রানে অলআউট হয় নেপাল। জবাবে বাংলাদেশ ২৫.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭০ রান করে।

১৭০ রানের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে শুরুটা বেশ ভালো করে বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিশান আলম। দলীয় ৬৭ রানের সময় শিবলি আউট হয়ে যান। তিনি করেন ১৬ রান। জিশান ৪৩ বলে ৬টি চার ও ২টি ছক্কায় ৫৫ রান করে আউট হন। রিজওয়ান ১৫ রান করে আউট হন। এই ৩টি উইকেটই লাভ করেন সুবাস ভান্ডারী।

চতুর্থ জটিতে আরিফুল ইসলাম ও আহরার আমীন আস্থার সঙ্গে খেলতে থাকেন। দলীয় ১৩৭ রানের মাথায় আহরারকে নিজের চতুর্থ শিকারে পরিনত করেন ভান্ডারী। আহরার ১২ রান করেন জেমস কোনো রান না করেই আউট হন। তার উইকেটও লাভ করেন ভান্ডারী।

আরিফুল অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। তিনি করেন ৩৮ বলে ৭টি চার ও ২টি ছক্কায় ৫৯ রান। তার সঙ্গে ৫ রানে অপরাজিত থাকেন শেখ পারভেজ জীবন।

এরআগে, টস জিতে নেপাল প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে বাংলাদেশের রোহানাত দৌলা বর্ষণ ও জীবনের বোলিং তোপে খুব বড় ইনিংস গড়তে পারেনি নেপাল।

নেপালের পক্ষে বিশাল বিক্রম ৪৮, অধিনায়ক দেব খানাল ৩৫, সুবাস ভান্ডারি অপরাজিত ১৮ ও অর্জুন কমল ১৪ রান করেন।

বাংলাদেশ দলের ম্যাচসেরা বর্ষণ ১৯ রানে ৪টি এবং জীবন ৩৪ রানে ৩টি উইকেট লাভ করেন। এছাড়া, ইমন, মারুফ ও জিশান ১টি করে উইকেট পান।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

জনপ্রিয়

ভবিষ্যতে আরও কঠোর হবে এনসিপির প্রতিবাদপ্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ অন্তর্বর্তী সরকার: মাহবুব আলম

১৪৮ বল হাতে রেখেই নেপালকে হারিয়েছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০৮:১৮:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪

দক্ষিণ আফ্রিকার ব্মলুফন্টেইনে অনুর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার সিক্সের প্রথম ম্যাচে ম্যাচে বাংলাদেশ ৫ উইকেটে নেপালকে পরাজিত করেছে। ১৪৮ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে জুনিয়র টাইগাররা।

বুধবার ম্যাচে ১৯.৫ ওভারে ১৬৯ রানে অলআউট হয় নেপাল। জবাবে বাংলাদেশ ২৫.২ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭০ রান করে।

১৭০ রানের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে শুরুটা বেশ ভালো করে বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিশান আলম। দলীয় ৬৭ রানের সময় শিবলি আউট হয়ে যান। তিনি করেন ১৬ রান। জিশান ৪৩ বলে ৬টি চার ও ২টি ছক্কায় ৫৫ রান করে আউট হন। রিজওয়ান ১৫ রান করে আউট হন। এই ৩টি উইকেটই লাভ করেন সুবাস ভান্ডারী।

চতুর্থ জটিতে আরিফুল ইসলাম ও আহরার আমীন আস্থার সঙ্গে খেলতে থাকেন। দলীয় ১৩৭ রানের মাথায় আহরারকে নিজের চতুর্থ শিকারে পরিনত করেন ভান্ডারী। আহরার ১২ রান করেন জেমস কোনো রান না করেই আউট হন। তার উইকেটও লাভ করেন ভান্ডারী।

আরিফুল অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। তিনি করেন ৩৮ বলে ৭টি চার ও ২টি ছক্কায় ৫৯ রান। তার সঙ্গে ৫ রানে অপরাজিত থাকেন শেখ পারভেজ জীবন।

এরআগে, টস জিতে নেপাল প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে বাংলাদেশের রোহানাত দৌলা বর্ষণ ও জীবনের বোলিং তোপে খুব বড় ইনিংস গড়তে পারেনি নেপাল।

নেপালের পক্ষে বিশাল বিক্রম ৪৮, অধিনায়ক দেব খানাল ৩৫, সুবাস ভান্ডারি অপরাজিত ১৮ ও অর্জুন কমল ১৪ রান করেন।

বাংলাদেশ দলের ম্যাচসেরা বর্ষণ ১৯ রানে ৪টি এবং জীবন ৩৪ রানে ৩টি উইকেট লাভ করেন। এছাড়া, ইমন, মারুফ ও জিশান ১টি করে উইকেট পান।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ