০৬:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

গুজবের অভিযোগ আমলে না নিলে দেশে ফেসবুক-ইউটিউব বন্ধের সিদ্ধান্ত

সরকারের অভিযোগ আমলে না নিলে দেশে ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রয়োজনে বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
রোববার (৩১ মার্চ) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, গুজব প্রতিরোধ ও সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণে ওদের (ফেসবুক, ইউটিউব, গুগল) হেড অফিস এখানে না থাকার কারণে বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সুপারিশ-কথা তারা শোনেও না। আমরা বলব যে তারা আমাদের কথা শুনছে না।

প্রয়োজন হলে কিছু সময়ের জন্য এসব সেবা বন্ধ থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা প্রথমে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে সঠিকভাবে জানাব যে তারা (সোশ্যাল মিডিয়া) আমাদের অভিযোগ আমলে না নিয়ে এই অপরাধ এবং গুজব চালাতে দিচ্ছে এবং এগুলো প্রতিরোধে তাদের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।

মন্ত্রী বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় আইনের যে বিধানগুলো রয়েছে, কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া। তারা আমাদের অভিযোগগুলো তদন্ত করে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাদের এই উদাসীনতা পাবলিক নোটিশের মাধ্যমে জনগণকে অবহিত করা, যদি কখনো এগুলো বন্ধ হয় দায়টা যেন সরকারের ওপর না আসে, তাদের (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো) ওপরেই যেন বর্তায়।

বিজনেস বাংলাদেশ/BH

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

রমজানে দাগনভূঞায় নিয়মিত অভিযান জোরদার:ওসি লুৎফর রহমান

গুজবের অভিযোগ আমলে না নিলে দেশে ফেসবুক-ইউটিউব বন্ধের সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত : ০৭:৫৯:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪

সরকারের অভিযোগ আমলে না নিলে দেশে ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রয়োজনে বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
রোববার (৩১ মার্চ) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, গুজব প্রতিরোধ ও সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণে ওদের (ফেসবুক, ইউটিউব, গুগল) হেড অফিস এখানে না থাকার কারণে বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সুপারিশ-কথা তারা শোনেও না। আমরা বলব যে তারা আমাদের কথা শুনছে না।

প্রয়োজন হলে কিছু সময়ের জন্য এসব সেবা বন্ধ থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা প্রথমে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে সঠিকভাবে জানাব যে তারা (সোশ্যাল মিডিয়া) আমাদের অভিযোগ আমলে না নিয়ে এই অপরাধ এবং গুজব চালাতে দিচ্ছে এবং এগুলো প্রতিরোধে তাদের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।

মন্ত্রী বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় আইনের যে বিধানগুলো রয়েছে, কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া। তারা আমাদের অভিযোগগুলো তদন্ত করে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাদের এই উদাসীনতা পাবলিক নোটিশের মাধ্যমে জনগণকে অবহিত করা, যদি কখনো এগুলো বন্ধ হয় দায়টা যেন সরকারের ওপর না আসে, তাদের (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো) ওপরেই যেন বর্তায়।

বিজনেস বাংলাদেশ/BH