০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব শেষ হতে আরও যত সময় লাগবে

ছবি-সংগৃহীত

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে এখন খুলনা ও কয়রার দিকে অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড়টির পুরো প্রভাব শেষ হতে আরও পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা লাগতে পারে।

সোমবার (২৭ মে) সকাল সোয়া ৮টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি আরও বলেন, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল ১০টা অথবা ১১টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। এরপর এটি নিম্নচাপে পরিণত হবে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সারাদেশেই আজ বৃষ্টি হবে।

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় নিয়ে আবহাওয়ার ১৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করে বর্তমানে কয়রা ও খুলনার নিকট অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমেই বৃষ্টিপাত ঝড়িয়ে পরবর্তী ২ থেকে ৩ ঘণ্টার মধ্যে কিছুটা দূর্বল হয়ে ঘুর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটারের পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। দেশের অধিকাংশ জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী বর্ষণ হতে পারে। ভারী বর্ষণের ফলে পাহাড়ী অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধ্বস হতে পারে।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

জনপ্রিয়

ফরিদপুর চর অঞ্চল ও কৃষকদের মাঝে জেলা প্রসাশকের গামবুট বিতরণ

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব শেষ হতে আরও যত সময় লাগবে

প্রকাশিত : ১০:০৫:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে এখন খুলনা ও কয়রার দিকে অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড়টির পুরো প্রভাব শেষ হতে আরও পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা লাগতে পারে।

সোমবার (২৭ মে) সকাল সোয়া ৮টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি আরও বলেন, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল ১০টা অথবা ১১টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। এরপর এটি নিম্নচাপে পরিণত হবে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সারাদেশেই আজ বৃষ্টি হবে।

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় নিয়ে আবহাওয়ার ১৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করে বর্তমানে কয়রা ও খুলনার নিকট অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমেই বৃষ্টিপাত ঝড়িয়ে পরবর্তী ২ থেকে ৩ ঘণ্টার মধ্যে কিছুটা দূর্বল হয়ে ঘুর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটারের পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। দেশের অধিকাংশ জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী বর্ষণ হতে পারে। ভারী বর্ষণের ফলে পাহাড়ী অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধ্বস হতে পারে।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/DS