০৭:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪

সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদ অনুসন্ধানে দুদককের আইনজীবীর চিঠি

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়ার অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানের আবেদন জানানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) এ আবেদন জানান।

দুদক চেয়ারম্যান বরাবর দেওয়া আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়াও একজন সচেতন নাগরিক এবং মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। গত ১৬ জুন থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরও অনুসন্ধানের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। যা দুদকের নিষ্ক্রিয়তা বলেই প্রতীয়মান হয়।
অথচ প্রধানমন্ত্রী সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছেন। জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ণ এবং জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। অতএব এ বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে জানানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যানের আবেদনের বিষয়ে দুদকের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এর আগে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন জানিয়েছিলেন, আছাদুজ্জামান মিয়ার বিষয়ে কমিশনের পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা হবে। এরপর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানানো হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS

ট্যাগ :

সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদ অনুসন্ধানে দুদককের আইনজীবীর চিঠি

প্রকাশিত : ০৪:১০:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়ার অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানের আবেদন জানানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) এ আবেদন জানান।

দুদক চেয়ারম্যান বরাবর দেওয়া আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়াও একজন সচেতন নাগরিক এবং মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। গত ১৬ জুন থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরও অনুসন্ধানের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। যা দুদকের নিষ্ক্রিয়তা বলেই প্রতীয়মান হয়।
অথচ প্রধানমন্ত্রী সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছেন। জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ণ এবং জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। অতএব এ বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে জানানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যানের আবেদনের বিষয়ে দুদকের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এর আগে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন জানিয়েছিলেন, আছাদুজ্জামান মিয়ার বিষয়ে কমিশনের পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা হবে। এরপর বিষয়টি সাংবাদিকদের জানানো হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/DS