০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছেলের স্কুলের বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছি : ইভ্যালির রাসেল

  • মেহেদী হাসান
  • প্রকাশিত : ০৯:৫৮:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪
  • 81

ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল মিয়া বলেন, ‘আমি আমার ছেলের স্কুলের পরীক্ষার বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমার কাছে তেমন কোনো টাকা নেই যে আমি টাকা নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবো।

বৃহস্প্রতিবার (১১জুলাই) বিকালে ভিডিও প্রেস কনফারেন্সে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন ।

তিনি বলেন, আড়াই কোটি টাকা পরিশোধ করতে সময় লেগেছে ৬ মাস। আমি আমার ব্যবসা করে যতটাকা প্রফিট করেছি সেই প্রফিটের টাকা দিয়ে দেনা পরিশোধে করে যাচ্ছি আস্তে আস্তে সবার টাকা পরিশোধ করবো।
সিইও বলেন, ইভ্যালি সর্বমোট ৫০০ কোটি টাকা দেনা। ইতিমধ্যে ৬ মাসে ব্যবসা করে আড়াই কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। ইভ্যালির অফিসে ঠিকমতো অফিস করতে পারছি না। অফিস না করতে পারার কারণে আমাদের ব্যবসার কার্যক্রম চালাতে বেশ অসুবিধা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের ইকমার্স পরিচালনা টেক টিমের কাছে আবেদন করেছি। যাতে করে আমরা ভালোভাবে অফিসটা করতে পারি।
রাসেল বলেন, আমি আপনাদের সবার কাছে সহযোগীতা চাই। সর্বশেষ আমি বলতে চাই, আমি একজন দুর্বল মানুষ। আমি সবার টাকা পরিশোধ করে দেব। কেউ আমাকে বিভিন্ন ভাবে ভয় দেখালে আমার ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হতে হয়। আর ব্যবসায় বাধা এলেই ব্যবসা না করতে পাররে আমি কীভাবে গ্রাহকের দেনা পরিশোধ করবো।

ট্যাগ :

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

ছেলের স্কুলের বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছি : ইভ্যালির রাসেল

প্রকাশিত : ০৯:৫৮:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪

ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল মিয়া বলেন, ‘আমি আমার ছেলের স্কুলের পরীক্ষার বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমার কাছে তেমন কোনো টাকা নেই যে আমি টাকা নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবো।

বৃহস্প্রতিবার (১১জুলাই) বিকালে ভিডিও প্রেস কনফারেন্সে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন ।

তিনি বলেন, আড়াই কোটি টাকা পরিশোধ করতে সময় লেগেছে ৬ মাস। আমি আমার ব্যবসা করে যতটাকা প্রফিট করেছি সেই প্রফিটের টাকা দিয়ে দেনা পরিশোধে করে যাচ্ছি আস্তে আস্তে সবার টাকা পরিশোধ করবো।
সিইও বলেন, ইভ্যালি সর্বমোট ৫০০ কোটি টাকা দেনা। ইতিমধ্যে ৬ মাসে ব্যবসা করে আড়াই কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। ইভ্যালির অফিসে ঠিকমতো অফিস করতে পারছি না। অফিস না করতে পারার কারণে আমাদের ব্যবসার কার্যক্রম চালাতে বেশ অসুবিধা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের ইকমার্স পরিচালনা টেক টিমের কাছে আবেদন করেছি। যাতে করে আমরা ভালোভাবে অফিসটা করতে পারি।
রাসেল বলেন, আমি আপনাদের সবার কাছে সহযোগীতা চাই। সর্বশেষ আমি বলতে চাই, আমি একজন দুর্বল মানুষ। আমি সবার টাকা পরিশোধ করে দেব। কেউ আমাকে বিভিন্ন ভাবে ভয় দেখালে আমার ব্যবসা পরিচালনা করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হতে হয়। আর ব্যবসায় বাধা এলেই ব্যবসা না করতে পাররে আমি কীভাবে গ্রাহকের দেনা পরিশোধ করবো।