০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছুটির দিনেও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে শিক্ষার্থীরা

ছবি সংগৃহীত

শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করছেন শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৯ আগস্ট) ছুটির দিনেও রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল সড়কগুলোতে দেখা যায়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবীরা মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন।

শুক্রবার হওয়ায় সড়কে মানুষের চাপ কম। তবে রাস্তায় প্রচুর গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে। সেই সঙ্গে রিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা রয়েছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিরাও রয়েছেন। রাস্তায় সিগন্যালের পাশাপাশি তারা ফুটপাতে হাঁটা, নির্দিষ্ট স্থান থেকে গাড়িতে ওঠানামা ও গণপরিবহনগুলোকে নির্দিষ্ট স্থানে থামার নির্দেশনা দিচ্ছেন। নিয়ম মেনে চলতে মানুষ ও গাড়িচালকদের বাধ্য করছেন।

তারা জানিয়েছেন, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি তারা মানুষকে নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখাচ্ছেন। পাশাপাশি যানজট যেন না বাঁধে সেই চেষ্টা করছেন। বাস, সিএনজি, প্রাইভেটকার আলাদা আলাদা লাইনে চলাচল করতেও নির্দেশনা দিচ্ছেন তারা।

বিহঙ্গ পরিবহনের গাড়িচালক সমির জানান, আজ শুক্রবার হলেও রাস্তায় বাস অনেক। মানুষ ও বেশি। শিক্ষার্থীরা ভালো কাজ করছে।

এদিকে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নিয়েও কিছু অভিযোগ উঠেছে। মগবাজার মোড়ে প্রাইভেটকার চালক রশিদ বলেন, এই পর্যন্ত চারবার গাড়ি চেক করেছে। তাদের বলার পরও গাড়ি চেক করতেছে। অনেকে কাগজপত্র দেখেও বুঝতেও পারেন না। কিছু আছে অতিউৎসাহী।

রিকশাচালক আরমান হোসেন বলেন, পোলাপান ভালো কাজ করছে। কিন্তু অনেক মোড়ে বাড়াবাড়ি করে। একেকজন ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশনা দেয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

ছুটির দিনেও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত : ০২:৪২:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করছেন শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৯ আগস্ট) ছুটির দিনেও রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ও জনবহুল সড়কগুলোতে দেখা যায়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও স্বেচ্ছাসেবীরা মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছেন।

শুক্রবার হওয়ায় সড়কে মানুষের চাপ কম। তবে রাস্তায় প্রচুর গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে। সেই সঙ্গে রিকশা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা রয়েছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিরাও রয়েছেন। রাস্তায় সিগন্যালের পাশাপাশি তারা ফুটপাতে হাঁটা, নির্দিষ্ট স্থান থেকে গাড়িতে ওঠানামা ও গণপরিবহনগুলোকে নির্দিষ্ট স্থানে থামার নির্দেশনা দিচ্ছেন। নিয়ম মেনে চলতে মানুষ ও গাড়িচালকদের বাধ্য করছেন।

তারা জানিয়েছেন, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি তারা মানুষকে নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখাচ্ছেন। পাশাপাশি যানজট যেন না বাঁধে সেই চেষ্টা করছেন। বাস, সিএনজি, প্রাইভেটকার আলাদা আলাদা লাইনে চলাচল করতেও নির্দেশনা দিচ্ছেন তারা।

বিহঙ্গ পরিবহনের গাড়িচালক সমির জানান, আজ শুক্রবার হলেও রাস্তায় বাস অনেক। মানুষ ও বেশি। শিক্ষার্থীরা ভালো কাজ করছে।

এদিকে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নিয়েও কিছু অভিযোগ উঠেছে। মগবাজার মোড়ে প্রাইভেটকার চালক রশিদ বলেন, এই পর্যন্ত চারবার গাড়ি চেক করেছে। তাদের বলার পরও গাড়ি চেক করতেছে। অনেকে কাগজপত্র দেখেও বুঝতেও পারেন না। কিছু আছে অতিউৎসাহী।

রিকশাচালক আরমান হোসেন বলেন, পোলাপান ভালো কাজ করছে। কিন্তু অনেক মোড়ে বাড়াবাড়ি করে। একেকজন ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশনা দেয়।

বিজনেস বাংলাদেশ/ডিএস