আনোয়ারা উপজেলা জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সরকারি গভীর নলকূপ কোন নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে বসানো হয়েছে সাবেক চাতরী ইউপি চেয়ারম্যান ইয়াসিন হিরো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভোজন বাড়ী রেস্টুরেন্টে পিছনে।শুধুমাত্র রেস্টুরেন্টের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল সরকারি নলকূপ পানি সংযোগ। এতে আলোচনা – সমালোচনা সৃষ্টি হয়ে সচেতন মহলের মাঝে।
৫ শে সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) অনলাইনে এবং ৮ শে সেপ্টেম্বর (রবিবার) আজকের বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকায় “আনোয়ারায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর নলকূপ, গরিবের জন্য লাগে মন্ত্রীর সুপারিশ – রাজনৈতিক ও প্রভাবশালীর ঘরে ঘরে নলকূপ ” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হলে অবশেষে ভোজন বাড়ী রেস্টুরেন্টে পিছনে বসানো সরকারি গভীর নলকূপ জন সাধারণ জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর।এর আগে ভোজন বাড়ির রেস্টুরেন্টে পিছনে বসানো সরকারি গভীর নলকূপটি পানি ব্যবহার করা হতো রেস্টুরেন্টে জন্য।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রতি দশ পরিবার মিলে একটি নলকূপ পাওয়ার নিয়ম থাকলেও কোন নিময়নীতি তোয়াক্কা না করে বরাদ্দ দিয়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর। চাতরী চৌমুহনী টানেল পাশে কোনো ঘর-বাড়ি না থাকলে আছে কিছু ব্যবসী প্রতিষ্ঠান।নিজ মালিকানাধীন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বসানো হয়েছে সরকারী বরাদ্দ গভীর নলকূপ।গত ৫ জানুয়ারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাজী মোজাম্মল হক চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে তার অনুসারী চাতরী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইয়াছিন হিরু ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে বসানো হয়েছে সরকারি গভীর নলকূপ।ভোজন বাড়ির রেস্টুরেন্টে পিছনে বসানো গভীর নলকূপটি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কাজী মোজাম্মল হক চূড়ান্ত অনুমোদনে চাতরী ইউনিয়ন সাবেক চেয়ারম্যান ইয়াছিন হিরু নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়।
আনোয়ারা সদর ইউনিয়নে বরাদ্দ থেকে সরকারের দেওয়া গভীর নলকূপ দ্য কিং অব আনোয়ারা কনভেনশন হলে জন্য বরাদ্দ দেন আনোয়ারা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অসীম কুমার দেব।এ বিষয়ে চাটগাঁ নিউজ ডট এম কে জানান সরকারি টিউবওয়েল নিজের মালিকাধীন প্রতিষ্ঠানে দিয়েছি তাতে কী হয়েছে। সেখানেও মানুষ সেবা পাবে।
এ বিষয়ের আনোয়ারা উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী প্রিয়াংকা চাকমা বলেন – মোবাইল নাম্বারে কল দিয়ে পাওয়া যায়নি?
এ বিষয়ে আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, এখন নতুন করে সরকারি গভীর নলকূপের বরাদ্দ আসেনি।নলকূপ গুলো আগে বসানো হয়েছিল। জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সভাপতি হচ্ছে উপজেলা চেয়ারম্যান। আপনি উপজেলা চেয়ারম্যান এবং যারা লাগাচ্ছে তাদের কাছ থেকে বক্তব্য নাও।
বিজনেস বাংলাদেশা/ডিএস