১১:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

পাহাড়ঘেরা ক্যাম্পাসে শুভ্র সাদা কাশফুল

আকাশে মেঘ ভেসে বেড়ায়,কিছুটা নীরবতা তারপর হালকা বাতাসে কাশফুল দোলে আর দোলে। মনে হয় যেন,কাশ ফুল শুভ্রতার অর্থেও ভয় দূর করে শান্তি বার্তা বয়ে আনে।

লাল-সবুজে পাহাড়ঘেরা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভরপুর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়(কুবি) ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ সংলগ্ন মাথা উচু করে দোল খাচ্ছে শুভ্র সাদা এই কাশফুল গুলো। সেখানে প্রকৃতির নিয়মেই যেন তৈরি হয়েছে কাশফুলের বাগান। আর এই নজর কারা কাশ ফুলের হাতছানি মানুষের মনকে ভীষন ভাবে কাশ ফুলের দিকে টেনে নিয়ে যায়। এজন্য এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আনাগোনা বাড়ছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও স্হানীয়দের মাঝে ।

শরতের প্রধান আকর্ষণ কাশফুল। আর কাশফুলের অপরূপ সৌন্দর্য পুলকিত করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। শ্বেত শুভ্র কাশফুলের নরম পালকে চড়ে মেঘের দেশে হারিয়ে যেতে কার না মন চায়? নীল আকাশের নিচে সাদা কাশফুল যখন বাতাসের দোলায় দুলতে থাকে তখন মনটাও যেন আন্দোলিত হয়। মনে হয় শ্বেত বসনা এক ঝাঁক তরুণী যেন নৃত্য করছে।

কাশফুলের ইংরেজী নাম Kans Grass ও উদ্ভিদতাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক নাম – Saccharum Sportaneum। এটি ঘাসজাতীয় জলজ উদ্ভিদ। কাশফুলের মঞ্জুরী দন্ড ১৫ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্ব হয়ে থাকে, বীজে সুক্ষ্ম সাদা লুম থাকে। কাশ উদ্ভিদ প্রজাতির, উচ্চতায় তিন মিটার থেকে পনের মিটার লম্বা হয়ে থাকে। আর এর শেকড় গুচ্ছমূল থাকে। পাতা রুক্ষ ও সোজা।

কখনো অবিরাম বৃষ্টির ধারায়, কখনো বা থেমে থেমে বৃষ্টি, কখনো ঝম-ঝমিয়ে বৃষ্টি,আবার কখনো একেবারে ছালফাটা বৃষ্টি। শ্রাবণ মাস শেষে ভাদ্র মাসের শুরুতে তথা শরতের আগমনে বর্ষা ঋতুকে বিদায় জানিয়ে প্রকৃতি বরণ করতে চলেছে শুভ্রসাদা কাশ ফুলের সমারোহে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস আজ

পাহাড়ঘেরা ক্যাম্পাসে শুভ্র সাদা কাশফুল

প্রকাশিত : ০৮:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮

আকাশে মেঘ ভেসে বেড়ায়,কিছুটা নীরবতা তারপর হালকা বাতাসে কাশফুল দোলে আর দোলে। মনে হয় যেন,কাশ ফুল শুভ্রতার অর্থেও ভয় দূর করে শান্তি বার্তা বয়ে আনে।

লাল-সবুজে পাহাড়ঘেরা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভরপুর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়(কুবি) ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ সংলগ্ন মাথা উচু করে দোল খাচ্ছে শুভ্র সাদা এই কাশফুল গুলো। সেখানে প্রকৃতির নিয়মেই যেন তৈরি হয়েছে কাশফুলের বাগান। আর এই নজর কারা কাশ ফুলের হাতছানি মানুষের মনকে ভীষন ভাবে কাশ ফুলের দিকে টেনে নিয়ে যায়। এজন্য এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আনাগোনা বাড়ছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও স্হানীয়দের মাঝে ।

শরতের প্রধান আকর্ষণ কাশফুল। আর কাশফুলের অপরূপ সৌন্দর্য পুলকিত করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। শ্বেত শুভ্র কাশফুলের নরম পালকে চড়ে মেঘের দেশে হারিয়ে যেতে কার না মন চায়? নীল আকাশের নিচে সাদা কাশফুল যখন বাতাসের দোলায় দুলতে থাকে তখন মনটাও যেন আন্দোলিত হয়। মনে হয় শ্বেত বসনা এক ঝাঁক তরুণী যেন নৃত্য করছে।

কাশফুলের ইংরেজী নাম Kans Grass ও উদ্ভিদতাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক নাম – Saccharum Sportaneum। এটি ঘাসজাতীয় জলজ উদ্ভিদ। কাশফুলের মঞ্জুরী দন্ড ১৫ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্ব হয়ে থাকে, বীজে সুক্ষ্ম সাদা লুম থাকে। কাশ উদ্ভিদ প্রজাতির, উচ্চতায় তিন মিটার থেকে পনের মিটার লম্বা হয়ে থাকে। আর এর শেকড় গুচ্ছমূল থাকে। পাতা রুক্ষ ও সোজা।

কখনো অবিরাম বৃষ্টির ধারায়, কখনো বা থেমে থেমে বৃষ্টি, কখনো ঝম-ঝমিয়ে বৃষ্টি,আবার কখনো একেবারে ছালফাটা বৃষ্টি। শ্রাবণ মাস শেষে ভাদ্র মাসের শুরুতে তথা শরতের আগমনে বর্ষা ঋতুকে বিদায় জানিয়ে প্রকৃতি বরণ করতে চলেছে শুভ্রসাদা কাশ ফুলের সমারোহে।