০১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

রেলওয়ে পুনর্বাসনে প্রকল্প গ্রহণ

বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশনের পুনর্বাসন প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪৪ কোটি ৮৬ লাখ ৭৭ হাজার ৬৩৯ টাকা। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী চুক্তির তারিখ থেকে ২৪ মাসের মধ্যে কাজ সম্পন্ন হবে। বুধবার চুক্তি সাক্ষরিত প্রকল্পের আওতায় বাধ, সেতু নির্মান, স্টেশন ভবন, প্লাটফরম, শেড নির্মাণ, লেভেল ক্রসিং, রেল লাইন সংস্কার করা হবে। এতে মোট মেইন লাইন ৪৪ দশমিক ৭৭ কিলোমিটার এবং লুপ লাইন ৭ দশমিক ৭৭ কিলোমিটার সংস্কার করা হবে। রেলভবনে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন
বাংলাদেশের পক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পূর্ব) মো. আ. হাই এবং ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ভারতের কালিন্দী রেল নির্মান এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ওভারসিস প্রজেক্ট শারদ শর্মা। ভারতের লাইন অব ক্রেডিট এর অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শশী কুমার সিংহ-এর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ আমজাদ হোসেন সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার রেল খাতের প্রতি অধিক গুরুত্ব দিয়েছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা রেলপথ মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন। এরফলে আমরা নতুন প্রকল্প গ্রহন করতে পারছি’। তিনি বলেন, ‘এ সরকারের আমলে অনেক প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং অনেক প্রকল্প চলমান আছে। এগুলো শেষ হলে জনগণ রেলের মাধ্যমে আরও উন্নত সেবা পাবে’। ভবিষ্যতে রেলখাত আরও এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে মোঃ মুজিবুল হক বলেন, ‘সারাদেশকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন লাইন নির্মিত হচ্ছে, পুরানো লাইন সংস্কার করা হচ্ছে, নতুন কোচ, ইঞ্জিন আনার মাধ্যমে সেবার পরিধি আরও বাড়ানো হচ্ছে’।

ট্যাগ :

রেলওয়ে পুনর্বাসনে প্রকল্প গ্রহণ

প্রকাশিত : ১২:৪৪:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৭

বাংলাদেশ রেলওয়ের কুলাউড়া-শাহবাজপুর সেকশনের পুনর্বাসন প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪৪ কোটি ৮৬ লাখ ৭৭ হাজার ৬৩৯ টাকা। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী চুক্তির তারিখ থেকে ২৪ মাসের মধ্যে কাজ সম্পন্ন হবে। বুধবার চুক্তি সাক্ষরিত প্রকল্পের আওতায় বাধ, সেতু নির্মান, স্টেশন ভবন, প্লাটফরম, শেড নির্মাণ, লেভেল ক্রসিং, রেল লাইন সংস্কার করা হবে। এতে মোট মেইন লাইন ৪৪ দশমিক ৭৭ কিলোমিটার এবং লুপ লাইন ৭ দশমিক ৭৭ কিলোমিটার সংস্কার করা হবে। রেলভবনে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন
বাংলাদেশের পক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পূর্ব) মো. আ. হাই এবং ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ভারতের কালিন্দী রেল নির্মান এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ওভারসিস প্রজেক্ট শারদ শর্মা। ভারতের লাইন অব ক্রেডিট এর অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শশী কুমার সিংহ-এর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ আমজাদ হোসেন সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার রেল খাতের প্রতি অধিক গুরুত্ব দিয়েছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা রেলপথ মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন। এরফলে আমরা নতুন প্রকল্প গ্রহন করতে পারছি’। তিনি বলেন, ‘এ সরকারের আমলে অনেক প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং অনেক প্রকল্প চলমান আছে। এগুলো শেষ হলে জনগণ রেলের মাধ্যমে আরও উন্নত সেবা পাবে’। ভবিষ্যতে রেলখাত আরও এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে মোঃ মুজিবুল হক বলেন, ‘সারাদেশকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন লাইন নির্মিত হচ্ছে, পুরানো লাইন সংস্কার করা হচ্ছে, নতুন কোচ, ইঞ্জিন আনার মাধ্যমে সেবার পরিধি আরও বাড়ানো হচ্ছে’।