০৫:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

রাজধানীর দক্ষিণখান থানার ফায়দাবাদে লিজা হত্যার দায়ে স্বামী ইমন হোসেনের মৃত্যুদাণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুর রহমান সরদার এ আদেশ দেন।

আসামি দিনাজপুরের বিরল থানাধীন জগৎপুর মহাজনপাড়ার হাবিবুর রহমান বাবুর ছেলে ইমন। তিনি জামিনে নিয়ে পলাতক।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যে কোনো সময় ইমন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে স্ত্রী লিজাকে বটি দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের পর ২২ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে ইমন ঘরে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়। ২৪ সেপ্টেম্বর পুলিশের সহায়তায় বাসায় দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে লিজাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।

এ ঘটনায় দক্ষিণখান থানার তখনকার ডিউটি অফিসার উপ পরিদর্শক (এসআই) শাহজাহান ইমনকে আসামি করে ২৫ সেপ্টেম্বর হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলা দায়েরের পর ইমন গ্রেফতার হলে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তিনি স্ত্রীর পরকীয়ার কারণে তাকে খুন করেছে মর্মে স্বীকার করেন।

২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল ইমনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ।

ট্যাগ :

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত : ০৪:১০:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৭

রাজধানীর দক্ষিণখান থানার ফায়দাবাদে লিজা হত্যার দায়ে স্বামী ইমন হোসেনের মৃত্যুদাণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুর রহমান সরদার এ আদেশ দেন।

আসামি দিনাজপুরের বিরল থানাধীন জগৎপুর মহাজনপাড়ার হাবিবুর রহমান বাবুর ছেলে ইমন। তিনি জামিনে নিয়ে পলাতক।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যে কোনো সময় ইমন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে স্ত্রী লিজাকে বটি দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের পর ২২ সেপ্টেম্বর রাত ১০টার দিকে ইমন ঘরে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়। ২৪ সেপ্টেম্বর পুলিশের সহায়তায় বাসায় দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে লিজাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।

এ ঘটনায় দক্ষিণখান থানার তখনকার ডিউটি অফিসার উপ পরিদর্শক (এসআই) শাহজাহান ইমনকে আসামি করে ২৫ সেপ্টেম্বর হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলা দায়েরের পর ইমন গ্রেফতার হলে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তিনি স্ত্রীর পরকীয়ার কারণে তাকে খুন করেছে মর্মে স্বীকার করেন।

২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল ইমনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ।