০৯:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলায় কথা বলা রোবট আবিস্কার করল স্কুলছাত্র

আমাদের দেশের আনাচকানাচে লুকিয়ে আছে অনেক অজানা প্রতিভা। সঠিক পরিচর্যা করলে এরাই বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের মাথা উঁচু করতে পারবে। এমনই এক মেধাবী স্কুলছাত্র আবিষ্কার করেছে কথা বলতে পারা একটি রোবট। রোবটটির নাম রেখেছে রবিন। সাধারণ জরুরি বিষয়গুলোর উত্তর দিতে পারে রবিন, এমনকি পরিস্থিতি বেগতিক হলে ফায়ার সার্ভিসেও খবর দিতে পারে সে। রোবটটি কথা বলে বাংলায়।

রোবটটির আবিষ্কারক হলেন-বরিশালের আগৈলঝড়া উপজেলার গৈলা কালুপাড়া গ্রামের শুভ কর্মকার। এই ক্ষুদে বিজ্ঞানীর বাবা সন্তোষ কর্মকার এবং মা দীপ্তি কর্মকার। দুই ভাই-বোনের মধ্যে শুভ বড়। সে সরকারি গৈলা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র।

রবিনের আবিষ্কারের ব্যাপারে শুভ কর্মকার বলে, ‘ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য নিয়ে এবং ইউটিউব থেকে বিভিন্ন ভিডিও দেখেই রোবটটি তৈরি করেছি। একে আরো উন্নত করতে এখন কাজ করছি। বর্তমানে তার দৃষ্টিশক্তি নেই, আগামীতে সে সবাইকে দেখতে পারবে।

সেই সাথে কারো সঙ্গে একবার পরিচয় হলে তাকে পরবর্তীতে দেখলে চিনতে পারবে এবং বিভিন্ন সমস্যা নিজে দেখে সমাধান করতে পারবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, আমার এই রোবট অনেক কিছু নিজে নিজেই শিখতে পারে। এর জন্য কোনো কোডিংয়ের প্রয়োজন হয় না অর্থাৎ কিছুটা সেল্ফ লার্নিং আয়ত্ত করে নিয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এম মিজান

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

বাংলায় কথা বলা রোবট আবিস্কার করল স্কুলছাত্র

প্রকাশিত : ১০:২৯:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০১৯

আমাদের দেশের আনাচকানাচে লুকিয়ে আছে অনেক অজানা প্রতিভা। সঠিক পরিচর্যা করলে এরাই বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের মাথা উঁচু করতে পারবে। এমনই এক মেধাবী স্কুলছাত্র আবিষ্কার করেছে কথা বলতে পারা একটি রোবট। রোবটটির নাম রেখেছে রবিন। সাধারণ জরুরি বিষয়গুলোর উত্তর দিতে পারে রবিন, এমনকি পরিস্থিতি বেগতিক হলে ফায়ার সার্ভিসেও খবর দিতে পারে সে। রোবটটি কথা বলে বাংলায়।

রোবটটির আবিষ্কারক হলেন-বরিশালের আগৈলঝড়া উপজেলার গৈলা কালুপাড়া গ্রামের শুভ কর্মকার। এই ক্ষুদে বিজ্ঞানীর বাবা সন্তোষ কর্মকার এবং মা দীপ্তি কর্মকার। দুই ভাই-বোনের মধ্যে শুভ বড়। সে সরকারি গৈলা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র।

রবিনের আবিষ্কারের ব্যাপারে শুভ কর্মকার বলে, ‘ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য নিয়ে এবং ইউটিউব থেকে বিভিন্ন ভিডিও দেখেই রোবটটি তৈরি করেছি। একে আরো উন্নত করতে এখন কাজ করছি। বর্তমানে তার দৃষ্টিশক্তি নেই, আগামীতে সে সবাইকে দেখতে পারবে।

সেই সাথে কারো সঙ্গে একবার পরিচয় হলে তাকে পরবর্তীতে দেখলে চিনতে পারবে এবং বিভিন্ন সমস্যা নিজে দেখে সমাধান করতে পারবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, আমার এই রোবট অনেক কিছু নিজে নিজেই শিখতে পারে। এর জন্য কোনো কোডিংয়ের প্রয়োজন হয় না অর্থাৎ কিছুটা সেল্ফ লার্নিং আয়ত্ত করে নিয়েছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/এম মিজান