মাঝেমধ্যে আমাদের অজান্তেই অনেক সময় কানে পিঁপড়া ঢোকে। ঘুমের ঘোরে এটা বেশি হয়। কানে পিঁপড়া ঢোকা মাত্র কানের প্রচণ্ড অস্বস্তি হয়, কানে ব্যথা করতে থাকে, ধড়ফড় আওয়াজ হতে থাকে। এ বিষয়ে প্রচলিত কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে অনেক সময় পিঁপড়া বের হয়ে যায়, আবার কখনও কখনও বের হয় না। দীর্ঘ কষ্টের কারণ হয়। তবে শুধু যে পিঁপড়া যায় এমন নয়, বিভিন্ন রকমের পোকা কানে প্রবেশ করে। জীবন্ত এসব পোকামাকড় কানে ঢুকে গেলে ভীষণ বিরক্তি লাগে। কাজে মনে বসে না। অস্বস্তি দেখা দেয়। এমনকি ভয়েরও উদ্রেক হতে পারে।
কানে পোকামাকড় ঢুকলে করণীয় –
সাধারণত কানে পিঁপড়া গেলে মুখ নাক বন্ধ করে যে কানে পিঁপড়া গেছে তার বিপরীত কানও বন্ধ রেখে নিশ্বাসের চাপ প্রয়োগ করলে পিঁপড়া বের হয়ে যায়। এরপর কটনবারে হালকা তেল দিয়ে কানে দিলেও অনেক সময় পিঁপড়া বের হয়ে আসে। তবে দীর্ঘ চেষ্টার পর এসব পদ্ধতিতে কাজ না হলে নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিৎ। পোকা বা পিঁপড়া দ্রুত বের না করলে তা মাথা বা মস্তিষ্কে ঢুকে যেতে পারে। কানে যে কোনো কিছু ঢুকে গেলে উপযুক্ত চিকিৎসা হলো তাড়াতাড়ি সম্ভব এটা বের করে ফেলা। বাসায় অনভিজ্ঞ হাতে অযথা কানে খোঁচাখুঁচি করবেন না। শিশুরা ভয়ে কান্না বা নড়াচড়া করলে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান
বিজনেস বাংলাদেশ/ শেখ