০১:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কাশিমপুর কারাগারের জেল সুপারকে প্রত্যাহার

  • মেহেদি হাসান
  • প্রকাশিত : ০৪:০৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪
  • 68

গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বিকেল ৩টায় গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

 

তিনি বলেন, কারা অধিদপ্তর কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করেছে।

কারা সূত্রে জানা গেছে, প্রত্যাহার হওয়া সিনিয়র জেল সুপারের স্থলে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে নতুন জেল সুপার মাইন উদ্দিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বিকেলে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে থাকা বন্দিরা বিদ্রোহ করে। বিদ্রোহের সময় বন্দিরা কারাগার ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কারারক্ষীরা তাদের নিভৃত করার চেষ্টা করলে বন্দিরা কারারক্ষীদের ওপর চড়াও হয়। বন্দিদের কেউ দেয়াল ভেঙে, কেউ দেয়াল টপকে, আবার কেউ দেয়ালের সঙ্গে বিদ্যুতের পাইপ লাগিয়ে কারারক্ষীদের মারধর করে পালিয়ে যেতে চান। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীকে খবর দিলে তারা কমান্ডো অভিযান চালিয়ে বিদ্রোহ দমন করেন। বন্দিদের মধ্যে ২০৯ জন দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছেন। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের গুলিতে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

দেওয়ানবাগ দরবার শরীফ ও বিভিন্ন মাজারে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

কাশিমপুর কারাগারের জেল সুপারকে প্রত্যাহার

প্রকাশিত : ০৪:০৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪

গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বিকেল ৩টায় গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

 

তিনি বলেন, কারা অধিদপ্তর কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাকে প্রত্যাহার করেছে।

কারা সূত্রে জানা গেছে, প্রত্যাহার হওয়া সিনিয়র জেল সুপারের স্থলে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে নতুন জেল সুপার মাইন উদ্দিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বিকেলে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে থাকা বন্দিরা বিদ্রোহ করে। বিদ্রোহের সময় বন্দিরা কারাগার ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কারারক্ষীরা তাদের নিভৃত করার চেষ্টা করলে বন্দিরা কারারক্ষীদের ওপর চড়াও হয়। বন্দিদের কেউ দেয়াল ভেঙে, কেউ দেয়াল টপকে, আবার কেউ দেয়ালের সঙ্গে বিদ্যুতের পাইপ লাগিয়ে কারারক্ষীদের মারধর করে পালিয়ে যেতে চান। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীকে খবর দিলে তারা কমান্ডো অভিযান চালিয়ে বিদ্রোহ দমন করেন। বন্দিদের মধ্যে ২০৯ জন দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছেন। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের গুলিতে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।