০৩:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সাংবাদিকদের সঙ্গে একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ পুলিশ সুপারের

যশোরে নয়া পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার বলেছেন, ইতিহাস-ঐতিহ্যের জেলা যশোরে শান্তি বিঘ্নকারীকে সহ্য করা হবে না। যশোরে কোনো অপরাধী বা তার কোনো বাহিনী থাকবে না; থাকবে না কোনো রঙ। তাকে অপরাধী হিসেবেই দেখা হবে। কোনো পুলিশ সদস্য দুর্নীতি, মাদক, চাঁদাবাজি, অপরাধে অংশ গ্রহণ করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। থানায় মামলা, জিডি করতে কোনো টাকা লাগবে না।। এর জন্য তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
দায়িত্বের প্রথম দিন যশোরের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। পুলিশ সুপার বলেন, ‘পুলিশ-সাংবাদিকের কাজ একই। সাংবাদিকরা সমাজের জন্যে অনেক কাজ করেন। পুলিশও সমাজের অংশ। সমাজের ভালো কাজের জন্য পার্টনারশিপ জরুরি। কথা দিচ্ছি, মানুষকে সহযোগিতা করার স্বার্থে কাজ করবো। তিনি পুলিশ সদস্যদের হুঁশিয়ার করে বলেছেন, কোনো প্রকার দুর্নীতি-মাদকের সাথে সম্পর্ক থাকবে না। পুলিশ অন্যায় অত্যাচার-নিপীড়ন করলে তার বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধকে যতটা নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা দেখবো।
মানুষের কাজে সুবিধার্থে প্রত্যেকটি অঞ্চলে বিট পুলিশিং বা কমিউনিটি পুলিশিং শক্তিশালী করা হবে জানিয়ে এসপি বলেন, একজন সেবাপ্রত্যাশীর ছোটখাট সমাস্যার জন্য যাতে থানা পর্যন্ত যেতে না হয়, সে ব্যবস্থা করা জরুরি। যেকোনো প্রয়োজনে সাংবাদিকরা তার কাছে যেতে পারবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। তিনি সুন্দর যশোর গড়ার জন্য সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাবেক সভাপতি একরাম-উদ-দ্দৌলা, সম্পাদক আহসান কবীর, সাবেক সম্পাদক এসএম তৌহিদুর রহমান, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক এইচ আর তুহিন, দেশ টিভির আমিনুর রহমান মামুন, প্রথম আলোর মনিরুল ইসলাম, সময় টিভির জুয়েল মৃধা, যুগান্তরের ইন্দ্রজিৎ রায়,। সভায় যশোর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

সাংবাদিকদের সঙ্গে একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ পুলিশ সুপারের

প্রকাশিত : ১২:০০:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১

যশোরে নয়া পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার বলেছেন, ইতিহাস-ঐতিহ্যের জেলা যশোরে শান্তি বিঘ্নকারীকে সহ্য করা হবে না। যশোরে কোনো অপরাধী বা তার কোনো বাহিনী থাকবে না; থাকবে না কোনো রঙ। তাকে অপরাধী হিসেবেই দেখা হবে। কোনো পুলিশ সদস্য দুর্নীতি, মাদক, চাঁদাবাজি, অপরাধে অংশ গ্রহণ করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। থানায় মামলা, জিডি করতে কোনো টাকা লাগবে না।। এর জন্য তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
দায়িত্বের প্রথম দিন যশোরের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। পুলিশ সুপার বলেন, ‘পুলিশ-সাংবাদিকের কাজ একই। সাংবাদিকরা সমাজের জন্যে অনেক কাজ করেন। পুলিশও সমাজের অংশ। সমাজের ভালো কাজের জন্য পার্টনারশিপ জরুরি। কথা দিচ্ছি, মানুষকে সহযোগিতা করার স্বার্থে কাজ করবো। তিনি পুলিশ সদস্যদের হুঁশিয়ার করে বলেছেন, কোনো প্রকার দুর্নীতি-মাদকের সাথে সম্পর্ক থাকবে না। পুলিশ অন্যায় অত্যাচার-নিপীড়ন করলে তার বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধকে যতটা নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা দেখবো।
মানুষের কাজে সুবিধার্থে প্রত্যেকটি অঞ্চলে বিট পুলিশিং বা কমিউনিটি পুলিশিং শক্তিশালী করা হবে জানিয়ে এসপি বলেন, একজন সেবাপ্রত্যাশীর ছোটখাট সমাস্যার জন্য যাতে থানা পর্যন্ত যেতে না হয়, সে ব্যবস্থা করা জরুরি। যেকোনো প্রয়োজনে সাংবাদিকরা তার কাছে যেতে পারবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। তিনি সুন্দর যশোর গড়ার জন্য সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাবেক সভাপতি একরাম-উদ-দ্দৌলা, সম্পাদক আহসান কবীর, সাবেক সম্পাদক এসএম তৌহিদুর রহমান, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক এইচ আর তুহিন, দেশ টিভির আমিনুর রহমান মামুন, প্রথম আলোর মনিরুল ইসলাম, সময় টিভির জুয়েল মৃধা, যুগান্তরের ইন্দ্রজিৎ রায়,। সভায় যশোর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।