০৪:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

টেকনাফে পাশের হার ৮৩.৯৮ শতাংশ

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে টেকনাফ উপজেলার পাশের হার ৮৩.৯৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন শিক্ষার্থী।

এবারের ফলাফলে টেকনাফের ১৫টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্টানে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৫৩৫ জন, তন্মধ্যে পাশ করেছে ১২৪৫ জন এবং ফেল করেছে ২৯০ জন শিক্ষার্থী।

 

২০১৯ সালে উপজেলায় এসএসসিতে পাশের শতকরা হার ছিলো ৮২.৪১ শতাংশ। সে হিসেবে এবারে টেকনাফে পাশের হার গত বছরের তুলনায় বেড়েছে।

 

এদিকে এবারের ফলাফলে টেকনাফে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন শিক্ষার্থী। গতবছর এ সংখ্যা ছিলো ৮ জন। এবারে জিপিএ-৫ পাওয়া প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে রয়েছে এজাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন,হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন, শামলাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন, টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন, সাবরাং উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন, সেন্ট মার্টিন বিএন ইসলামিক উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন।

 

এছাড়া এবারের পাশের হারে ৯৬.৯৭ শতাংশ পাশ করে টেকনাফ বর্ডার গার্ড পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় উপজেলার শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।

 

ফলাফল বিবরণীতে জানা যায়, বর্ডার গার্ড পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৩ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৩২ জন পাশ করে। পাশের হার ৯৬.৯৭ শতাংশ।

 

টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০৩ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ১৫১ জন পাশ করে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাশের হার ৭৪.৩৮ শতাংশ।

 

এজাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৭৭ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৬৫ জন পাশ করে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। পাশের হার ৮৪.৪২ শতাংশ।

 

হাজী বশির আহমদ উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৬৭ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে পাশ করে ৫৭ জন। পাশের হার ৮৫.০৭ ভাগ।

সাবরাং উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১০০ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে পাশ করে ৯১ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাশের হার ৯১.০০ শতাংশ।

 

নোয়া পাড়া নবী হোসাইন উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৫৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে পাশ করে ৪৯ জন। পাশের হার ৮৯.০৯ শতাংশ।

 

হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২২৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ১৮২ জন পাশ করে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পাশের হার ৮০.৮৯ শতাংশ।

 

হ্নীলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮১ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৭২ জন পাশ করে।পাশের হার ৮৮.৮৯ শতাংশ।

 

সেন্টমার্টিন বিএন উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৬৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৪৬ জন পাশ করে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।পাশের হার ৭০.৭৭ ভাগ।

 

লম্বরী মলকা বানু উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৭২ জন পাশ করে। পাশের হার ৮৪.৭১ শতাংশ।

 

শামলাপুর উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৯২ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৭৮ জন পাশ করে।পাশের হার ৮৪.৭৮ শতাংশ।

 

হোয়াইক্যং আলী আছিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১১৬ জন ছাত্র ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে নিয়ে ৮৪ জন পাশ করে।পাশের হার ৭২.৪১ শতাংশ।

 

নয়া বাজার উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২২০ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহন করে ১৫৯ জন পাশ করে।পাশের হার ৭২.২৭ শতাংশ।

হোয়াইক্যং কানজর পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮০ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে ৭৪ জন পাশ করে।পাশের হার ৯২.৫০ শতাংশ।

মারিশ বনিয়া এসইএসডিপি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৩৬ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহন করে ৩৩ জন পাশ করে।পাশের হার ৯১.৬৭ শতাংশ।

 

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

টেকনাফে পাশের হার ৮৩.৯৮ শতাংশ

প্রকাশিত : ০৩:৪৯:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ জুন ২০২০

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে টেকনাফ উপজেলার পাশের হার ৮৩.৯৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন শিক্ষার্থী।

এবারের ফলাফলে টেকনাফের ১৫টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্টানে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৫৩৫ জন, তন্মধ্যে পাশ করেছে ১২৪৫ জন এবং ফেল করেছে ২৯০ জন শিক্ষার্থী।

 

২০১৯ সালে উপজেলায় এসএসসিতে পাশের শতকরা হার ছিলো ৮২.৪১ শতাংশ। সে হিসেবে এবারে টেকনাফে পাশের হার গত বছরের তুলনায় বেড়েছে।

 

এদিকে এবারের ফলাফলে টেকনাফে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন শিক্ষার্থী। গতবছর এ সংখ্যা ছিলো ৮ জন। এবারে জিপিএ-৫ পাওয়া প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে রয়েছে এজাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন,হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন, শামলাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩ জন, টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন, সাবরাং উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন, সেন্ট মার্টিন বিএন ইসলামিক উচ্চ বিদ্যালয়ের ১ জন।

 

এছাড়া এবারের পাশের হারে ৯৬.৯৭ শতাংশ পাশ করে টেকনাফ বর্ডার গার্ড পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় উপজেলার শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।

 

ফলাফল বিবরণীতে জানা যায়, বর্ডার গার্ড পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৩ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৩২ জন পাশ করে। পাশের হার ৯৬.৯৭ শতাংশ।

 

টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০৩ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ১৫১ জন পাশ করে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাশের হার ৭৪.৩৮ শতাংশ।

 

এজাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৭৭ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৬৫ জন পাশ করে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। পাশের হার ৮৪.৪২ শতাংশ।

 

হাজী বশির আহমদ উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৬৭ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে পাশ করে ৫৭ জন। পাশের হার ৮৫.০৭ ভাগ।

সাবরাং উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১০০ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে পাশ করে ৯১ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাশের হার ৯১.০০ শতাংশ।

 

নোয়া পাড়া নবী হোসাইন উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৫৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে পাশ করে ৪৯ জন। পাশের হার ৮৯.০৯ শতাংশ।

 

হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২২৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ১৮২ জন পাশ করে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পাশের হার ৮০.৮৯ শতাংশ।

 

হ্নীলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮১ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৭২ জন পাশ করে।পাশের হার ৮৮.৮৯ শতাংশ।

 

সেন্টমার্টিন বিএন উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৬৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৪৬ জন পাশ করে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।পাশের হার ৭০.৭৭ ভাগ।

 

লম্বরী মলকা বানু উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৭২ জন পাশ করে। পাশের হার ৮৪.৭১ শতাংশ।

 

শামলাপুর উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৯২ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে ৭৮ জন পাশ করে।পাশের হার ৮৪.৭৮ শতাংশ।

 

হোয়াইক্যং আলী আছিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১১৬ জন ছাত্র ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে এর মধ্যে নিয়ে ৮৪ জন পাশ করে।পাশের হার ৭২.৪১ শতাংশ।

 

নয়া বাজার উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২২০ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহন করে ১৫৯ জন পাশ করে।পাশের হার ৭২.২৭ শতাংশ।

হোয়াইক্যং কানজর পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮০ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে ৭৪ জন পাশ করে।পাশের হার ৯২.৫০ শতাংশ।

মারিশ বনিয়া এসইএসডিপি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৩৬ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহন করে ৩৩ জন পাশ করে।পাশের হার ৯১.৬৭ শতাংশ।