০২:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫

শৃঙ্খলা-বিধির মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়নি: আইনমন্ত্রী

অধস্তন বিচারকদের শৃঙ্খলা-বিধির মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

মঙ্গলবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (জেএটিআই) জেনারেল প্রসিকিউটর (জিপি) এবং পাবলিক প্রসিকিউটরদের (পিপি) প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং মাজদার হোসেন মামলার পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী এটা করা হয়েছে। এতে বিচার বিভাগের কোনো স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়নি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার যে কমিটমেন্ট, তা আর কোনো সরকারের ছিল না। তাই আওয়ামী লীগই বিচারবিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারে।

তিনি বলেন, মাজদার হোসেন মামলার পর একটি শৃঙ্খলা-বিধির প্রয়োজন ছিল। বিচার বিভাগ স্বাধীন হওয়ার দিন থেকেই এর প্রয়োজন অনুভব হয়। কিন্তু কেউ এটা তৈরি করেনি। আইন মন্ত্রণালয় এটা করেছে।

‘বঙ্গবন্ধুসহ ১৮ জনকে হত্যার পর ২১ বছর পর্যন্ত যারা একটি এফআইআরও দায়ের করতে দেয়নি তাদের মুখে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা শোভা পায় না’।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মোহম্মদ জহিরুল হক, জেএটিআই এর পরিচালক বিচারপতি মুসা খালেদ, পরিচালক (প্রশিক্ষণ) গোলাম কিবরিয়া প্রমুখ।

জনপ্রিয়

গাজীপুর রেড ক্রিসেন্ট নির্বাচন: বিএনপি সমর্থিত বাবুল-টুলু প্যানেলের নিরঙ্কুশ জয়

শৃঙ্খলা-বিধির মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়নি: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০২:৪৬:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭

অধস্তন বিচারকদের শৃঙ্খলা-বিধির মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

মঙ্গলবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (জেএটিআই) জেনারেল প্রসিকিউটর (জিপি) এবং পাবলিক প্রসিকিউটরদের (পিপি) প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং মাজদার হোসেন মামলার পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী এটা করা হয়েছে। এতে বিচার বিভাগের কোনো স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়নি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার যে কমিটমেন্ট, তা আর কোনো সরকারের ছিল না। তাই আওয়ামী লীগই বিচারবিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারে।

তিনি বলেন, মাজদার হোসেন মামলার পর একটি শৃঙ্খলা-বিধির প্রয়োজন ছিল। বিচার বিভাগ স্বাধীন হওয়ার দিন থেকেই এর প্রয়োজন অনুভব হয়। কিন্তু কেউ এটা তৈরি করেনি। আইন মন্ত্রণালয় এটা করেছে।

‘বঙ্গবন্ধুসহ ১৮ জনকে হত্যার পর ২১ বছর পর্যন্ত যারা একটি এফআইআরও দায়ের করতে দেয়নি তাদের মুখে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা শোভা পায় না’।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মোহম্মদ জহিরুল হক, জেএটিআই এর পরিচালক বিচারপতি মুসা খালেদ, পরিচালক (প্রশিক্ষণ) গোলাম কিবরিয়া প্রমুখ।