০৫:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাস্ক সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক কমায়

মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করায় করোনাভাইরাস মহামারির প্রাণকেন্দ্রগুলোতে হাজার হাজার সংক্রমণ রোধ করা গেছে বলে এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের দ্য প্রসিডিং অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস’এ (পিএনএএস) প্রকাশিত এক গবেষণায় গবেষকরা জানান, করোনাভাইরাস মহামারির সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব ও বাসায় থাকার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ মাস্ক পরা।

সমীক্ষায় জানা গেছে, ৬ এপ্রিল উত্তর ইতালি ও ১৭ এপ্রিল নিউইয়র্ক সিটিতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়। তারপর থেকেই মহামারির কেন্দ্রস্থল হয়ে ওঠা অঞ্চল দুটিতে সংক্রমণের প্রবণতা নাটকীয়ভাবে কমতে থাকে। গবেষকরা বলেছেন, ‘শুধু এই সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে সংক্রমণ কমিয়েছিল- ৬ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত ইতালিতে ৭৮ হাজার এবং ১৭ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত নিউইয়র্ক সিটিতে ৬৬ হাজার।’

নিউইয়র্কে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হওয়ার পর থেকে দৈনিক সংক্রমণের হার ৩ শতাংশ নেমেছিল বলে জানান গবেষকরা। দেশের অন্য অংশে বাড়ছিল সংক্রমণ।

মাস্ক পরার নিয়ম কার্যকর হওয়ার আগে থেকে ইতালি ও নিউইয়র্ক সিটিতে সামাজিক দূরত্ব, কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজিংয়ের মতো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছিল। কিন্তু এগুলো কেবল সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণ হ্রাস করতে সহায়তা করে। অন্যদিকে মুখ ঢেকে রাখা বায়ুবাহিত সংক্রমণ রোধে সহায়তা করে বলে জানান গবেষকরা।

জনসমাগমপূর্ণ এলাকা যেখানে কোলাহল অনেক বেশি সেখানে অন্তত কাপড়ের মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র।

বিজনেস বাংলাদেশ/ মে আর

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

মাস্ক সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক কমায়

প্রকাশিত : ০৫:৩৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুন ২০২০

মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করায় করোনাভাইরাস মহামারির প্রাণকেন্দ্রগুলোতে হাজার হাজার সংক্রমণ রোধ করা গেছে বলে এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের দ্য প্রসিডিং অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস’এ (পিএনএএস) প্রকাশিত এক গবেষণায় গবেষকরা জানান, করোনাভাইরাস মহামারির সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব ও বাসায় থাকার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ মাস্ক পরা।

সমীক্ষায় জানা গেছে, ৬ এপ্রিল উত্তর ইতালি ও ১৭ এপ্রিল নিউইয়র্ক সিটিতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়। তারপর থেকেই মহামারির কেন্দ্রস্থল হয়ে ওঠা অঞ্চল দুটিতে সংক্রমণের প্রবণতা নাটকীয়ভাবে কমতে থাকে। গবেষকরা বলেছেন, ‘শুধু এই সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে সংক্রমণ কমিয়েছিল- ৬ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত ইতালিতে ৭৮ হাজার এবং ১৭ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত নিউইয়র্ক সিটিতে ৬৬ হাজার।’

নিউইয়র্কে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হওয়ার পর থেকে দৈনিক সংক্রমণের হার ৩ শতাংশ নেমেছিল বলে জানান গবেষকরা। দেশের অন্য অংশে বাড়ছিল সংক্রমণ।

মাস্ক পরার নিয়ম কার্যকর হওয়ার আগে থেকে ইতালি ও নিউইয়র্ক সিটিতে সামাজিক দূরত্ব, কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজিংয়ের মতো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছিল। কিন্তু এগুলো কেবল সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণ হ্রাস করতে সহায়তা করে। অন্যদিকে মুখ ঢেকে রাখা বায়ুবাহিত সংক্রমণ রোধে সহায়তা করে বলে জানান গবেষকরা।

জনসমাগমপূর্ণ এলাকা যেখানে কোলাহল অনেক বেশি সেখানে অন্তত কাপড়ের মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র।

বিজনেস বাংলাদেশ/ মে আর