০৫:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

প্রেমিকের থাপ্পড়ের অপমানে প্রেমিকার আত্মহত্যা

 

প্রকাশ্যে প্রেমিকাকে থাপ্পড় মারে প্রেমিক। আর সেই অপমান সহতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে  করেছে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী প্রীতি রায়।

ভারতের উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার সাগরপুরের নিহতের পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। মঙ্গলবার নিজ ঘর থেকেই গলায় ওড়নার ফাঁস লাগানো অবস্থায় বাগদার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী প্রীতি রায়ের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ।

বড়দিনে বাগদার সাগরপুরের প্রীতিকে তার সঙ্গে ঘুরতে যেতে বলেছিল প্রেমিক সুরজিত্‍। অভিযোগ, সুরজিতকে কিছু না বলে সাগর নামে অন্য এক বন্ধুর সঙ্গে ঘুরতে চলে যায় প্রীতি। তা দেখে ফেলে সুরজিত্‍। এরপর রাগে অগ্নিশর্মা সুরজিত্‍ হেলেঞ্চা বাসস্ট্যান্ডে ডেকে পাঠায় প্রীতিকে। পরে প্রীতিকে সপাটে চড় মারে সুরজিত্‍। এরপর তাকে বাইকে চাপিয়ে বাড়ি নিয়ে যায়।

সেখানেও প্রীতিকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বাড়ি ফিরে অপমানে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে প্রীতি।

ঘটনার বিবরণ দিয়ে বাগদা থানায় অভিযোগ দায়ের করে নিহতের পরিবার। শুধুই কি অপমানে আত্মহত্যা করেছে প্রীতি? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে?

সাগরের সঙ্গেও কি প্রীতির কোনো সম্পর্ক ছিল? ত্রিকোণ প্রেমের টানাপোড়েনের জেরেই কি আত্মহত্যা? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে? এ বিষয়ে তদন্ত করছে বাগদা থানার পুলিশ।

জনপ্রিয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ২৪৮ জন

প্রেমিকের থাপ্পড়ের অপমানে প্রেমিকার আত্মহত্যা

প্রকাশিত : ০৩:২৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭

 

প্রকাশ্যে প্রেমিকাকে থাপ্পড় মারে প্রেমিক। আর সেই অপমান সহতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে  করেছে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী প্রীতি রায়।

ভারতের উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার সাগরপুরের নিহতের পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। মঙ্গলবার নিজ ঘর থেকেই গলায় ওড়নার ফাঁস লাগানো অবস্থায় বাগদার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী প্রীতি রায়ের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ।

বড়দিনে বাগদার সাগরপুরের প্রীতিকে তার সঙ্গে ঘুরতে যেতে বলেছিল প্রেমিক সুরজিত্‍। অভিযোগ, সুরজিতকে কিছু না বলে সাগর নামে অন্য এক বন্ধুর সঙ্গে ঘুরতে চলে যায় প্রীতি। তা দেখে ফেলে সুরজিত্‍। এরপর রাগে অগ্নিশর্মা সুরজিত্‍ হেলেঞ্চা বাসস্ট্যান্ডে ডেকে পাঠায় প্রীতিকে। পরে প্রীতিকে সপাটে চড় মারে সুরজিত্‍। এরপর তাকে বাইকে চাপিয়ে বাড়ি নিয়ে যায়।

সেখানেও প্রীতিকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বাড়ি ফিরে অপমানে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে প্রীতি।

ঘটনার বিবরণ দিয়ে বাগদা থানায় অভিযোগ দায়ের করে নিহতের পরিবার। শুধুই কি অপমানে আত্মহত্যা করেছে প্রীতি? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে?

সাগরের সঙ্গেও কি প্রীতির কোনো সম্পর্ক ছিল? ত্রিকোণ প্রেমের টানাপোড়েনের জেরেই কি আত্মহত্যা? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে? এ বিষয়ে তদন্ত করছে বাগদা থানার পুলিশ।